শিরোনামঃ
কাস্টমসের দুই সিপাইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ, দুদকে আবেদন রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল ক্রীড়া পরিদপ্তরে ভয়াবহ লুটপাট মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা হরিলুট ঢাকার সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

চীনের কয়েকটি প্রদেশে ভয়াবহ বন্যা

#
news image

অবিরাম বর্ষণের কারণে চীনের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলীয় কয়েকটি প্রদেশে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। এই অঞ্চলগুলো তেকে কয়েক লাখ লোককে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বুধবার বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
মঙ্গলবার দুটি প্রদেশে বন্যা সতর্কতা বাড়িয়েছে। কারণ নদীর পানি দু’কূল প্লাবিত করছে এবং পানির স্তর গত ৫০ বছরের রেকর্ড ভেঙ্গেছে।
সরকারি সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গেছে, রাস্তায় গাড়ি ভেসে যাচ্ছে এবং নদীতে দড়ি ফেলে মানুষদের উদ্ধার করা হচ্ছে।
চীনা আবহাওয়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১৯৬১ সালের পর এই অঞ্চলে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হচ্ছে। নদীর তীরে এবং নিচু এলাকায় বসবাসকারীদের উচ্চ ভূমিতে সরে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
গুয়াংডং প্রদেশের শাওগুয়ান শহরটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। কর্মকর্তারা এখানে বন্যা সতর্কতা সর্বোচ্চ মাত্রায় ঘোষণা করেছেন। গত মে মাসের শেষের দিক থেকে শহরটি  রেকর্ড বৃষ্টিপাত হয়েছে। গুয়াংডংয়ের কিংইয়ুয়ান শহরেও একই ধরনের সতর্কতা জারি করা হয়েছিল।
গুয়াংডং এবং গুয়াংসিকে ঘিরে থাকা নিচু পার্ল নদীর অববাহিকায় বৃষ্টির কারণে পণ্য সরবরাহ, উৎপাদন ও জাহাজীকরণ ব্যাহত হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব চীনের জিয়াংসি প্রদেশের ৯টি জেলার ৪ লাখ ৮৫ হাজার মানুষ বন্যা কবলিত হয়েছে। বন্যার কারণে এই এলাকার ৪৩ হাজার ৩০০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে এবং সাত কোটি ২০ লাখ ডলারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

২৩ জুন, ২০২২,  12:42 AM

news image

অবিরাম বর্ষণের কারণে চীনের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলীয় কয়েকটি প্রদেশে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। এই অঞ্চলগুলো তেকে কয়েক লাখ লোককে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বুধবার বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
মঙ্গলবার দুটি প্রদেশে বন্যা সতর্কতা বাড়িয়েছে। কারণ নদীর পানি দু’কূল প্লাবিত করছে এবং পানির স্তর গত ৫০ বছরের রেকর্ড ভেঙ্গেছে।
সরকারি সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গেছে, রাস্তায় গাড়ি ভেসে যাচ্ছে এবং নদীতে দড়ি ফেলে মানুষদের উদ্ধার করা হচ্ছে।
চীনা আবহাওয়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১৯৬১ সালের পর এই অঞ্চলে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হচ্ছে। নদীর তীরে এবং নিচু এলাকায় বসবাসকারীদের উচ্চ ভূমিতে সরে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
গুয়াংডং প্রদেশের শাওগুয়ান শহরটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। কর্মকর্তারা এখানে বন্যা সতর্কতা সর্বোচ্চ মাত্রায় ঘোষণা করেছেন। গত মে মাসের শেষের দিক থেকে শহরটি  রেকর্ড বৃষ্টিপাত হয়েছে। গুয়াংডংয়ের কিংইয়ুয়ান শহরেও একই ধরনের সতর্কতা জারি করা হয়েছিল।
গুয়াংডং এবং গুয়াংসিকে ঘিরে থাকা নিচু পার্ল নদীর অববাহিকায় বৃষ্টির কারণে পণ্য সরবরাহ, উৎপাদন ও জাহাজীকরণ ব্যাহত হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব চীনের জিয়াংসি প্রদেশের ৯টি জেলার ৪ লাখ ৮৫ হাজার মানুষ বন্যা কবলিত হয়েছে। বন্যার কারণে এই এলাকার ৪৩ হাজার ৩০০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে এবং সাত কোটি ২০ লাখ ডলারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।