চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৫ আগস্ট, ২০২৫, 9:58 PM
চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা
চেক প্রতারণার অভিযোগে চট্টগ্রামের সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। প্রতারণার শিকার চট্টগ্রামের জামান হোটেলের মালিক রাশেদ করিম চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে এই মামলাটি দায়ের করেন। বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে সমন জারির নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালত সূত্র থেকে জানা যায়, ব্যবসায়িক সম্পর্কের সূত্রে ভুক্তভোগী রাশেদ করিমের সঙ্গে লিয়াকত হোসেন খোকনের সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। লিয়াকত হোসেন খোকন তার ব্যবসায়িক কাজের প্রয়োজনে ভুক্তভোগী রাশেদ করিমের কাছ থেকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ফেরত দেওয়ার শর্তে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা ধার নেন। উক্ত টাকার জামানত বাবদ ওই পরিমাণ টাকার একটি চেক তিনি ভুক্তভোগী রাশেদ করিমকে দেন। চেকটি ১৮ জুন ব্যাংকে জমা দিলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। এই বিষয়ে খোকনকে একাধিকবার মৌখিকভাবে জানানো হলেও তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে নিশ্চুপ থাকেন। নিরুপায় হয়ে গত ৩০ জুন লিয়াকত হোসেন খোকনকে আইনি নোটিশ দেওয়া হয়, কিন্তু সেই নোটিশের কোনো জবাব দেননি খোকন। সর্বশেষ এই ঘটনায় ৪ আগস্ট আদালতে সি.আর মামলা নং- ৬৬১/২০২৫ মামলাটি দায়ের করা হলে বিচারক সমন জারির নির্দেশ দেন।
এ বিষয়ে মামলার আইনজীবী মোহাম্মদ রাশেদুল কবির জানান, সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে বর্তমানে মোট ৪টি মামলা (সি.আর মামলা নং-২৯৫/২০২৫, ফৌজদারী মিছ মামলা নং-২৮১/২০২৫, সি.আর মামলা নং-৩৩১/২০২৫, অপর মামলা নং-৪৫/২০২৫) এবং একটি সাধারণ ডায়েরি (নং-৪২/২০২৫) রয়েছে। মামলাগুলো তদন্তাধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৫ আগস্ট, ২০২৫, 9:58 PM
চেক প্রতারণার অভিযোগে চট্টগ্রামের সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। প্রতারণার শিকার চট্টগ্রামের জামান হোটেলের মালিক রাশেদ করিম চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে এই মামলাটি দায়ের করেন। বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে সমন জারির নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালত সূত্র থেকে জানা যায়, ব্যবসায়িক সম্পর্কের সূত্রে ভুক্তভোগী রাশেদ করিমের সঙ্গে লিয়াকত হোসেন খোকনের সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। লিয়াকত হোসেন খোকন তার ব্যবসায়িক কাজের প্রয়োজনে ভুক্তভোগী রাশেদ করিমের কাছ থেকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ফেরত দেওয়ার শর্তে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা ধার নেন। উক্ত টাকার জামানত বাবদ ওই পরিমাণ টাকার একটি চেক তিনি ভুক্তভোগী রাশেদ করিমকে দেন। চেকটি ১৮ জুন ব্যাংকে জমা দিলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। এই বিষয়ে খোকনকে একাধিকবার মৌখিকভাবে জানানো হলেও তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে নিশ্চুপ থাকেন। নিরুপায় হয়ে গত ৩০ জুন লিয়াকত হোসেন খোকনকে আইনি নোটিশ দেওয়া হয়, কিন্তু সেই নোটিশের কোনো জবাব দেননি খোকন। সর্বশেষ এই ঘটনায় ৪ আগস্ট আদালতে সি.আর মামলা নং- ৬৬১/২০২৫ মামলাটি দায়ের করা হলে বিচারক সমন জারির নির্দেশ দেন।
এ বিষয়ে মামলার আইনজীবী মোহাম্মদ রাশেদুল কবির জানান, সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে বর্তমানে মোট ৪টি মামলা (সি.আর মামলা নং-২৯৫/২০২৫, ফৌজদারী মিছ মামলা নং-২৮১/২০২৫, সি.আর মামলা নং-৩৩১/২০২৫, অপর মামলা নং-৪৫/২০২৫) এবং একটি সাধারণ ডায়েরি (নং-৪২/২০২৫) রয়েছে। মামলাগুলো তদন্তাধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।