মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 1:46 PM
মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের পশ্চিম পলাশবাড়ী গ্রামে মায়ের হাতে ছয় মাস বয়সী এক শিশু কন্যা খুন হওয়ার মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে।আজ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে।স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, পশ্চিম পলাশবাড়ি গ্রামের বাবুল চন্দ্র রায়ের স্ত্রী তুলসী রানী(২৭)দীর্ঘদিন ধরে মানসিক রোগে ভুগছিলেন।
সকালে হঠাৎ তুলশী রানী মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়লে ঘরে থাকা ছুরি দিয়ে নিজের ছয় মাস বয়সী কন্যা শিশুকে জবাই করে হত্যা করে ঘরের বাইরে ফেলে দেন।স্থানীয়রা আরও জানান, প্রায় সাত বছর আগে বাবুলের সঙ্গে তুলসী রানীর বিয়ে হয়। তার বাবার বাড়ি নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার চৌমুহনী দলুয়া গ্রামে। তাদের আরেকটি পাঁচ বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। খবর পেয়ে তারাগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে এবং মা তুলসী রানীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।তারাগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এম এ ফারুক বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত শিশুর লাশ ও তার মাকে থানায় আনা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মা মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। তবে এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। শিশুর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 1:46 PM
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের পশ্চিম পলাশবাড়ী গ্রামে মায়ের হাতে ছয় মাস বয়সী এক শিশু কন্যা খুন হওয়ার মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে।আজ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে।স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, পশ্চিম পলাশবাড়ি গ্রামের বাবুল চন্দ্র রায়ের স্ত্রী তুলসী রানী(২৭)দীর্ঘদিন ধরে মানসিক রোগে ভুগছিলেন।
সকালে হঠাৎ তুলশী রানী মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়লে ঘরে থাকা ছুরি দিয়ে নিজের ছয় মাস বয়সী কন্যা শিশুকে জবাই করে হত্যা করে ঘরের বাইরে ফেলে দেন।স্থানীয়রা আরও জানান, প্রায় সাত বছর আগে বাবুলের সঙ্গে তুলসী রানীর বিয়ে হয়। তার বাবার বাড়ি নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার চৌমুহনী দলুয়া গ্রামে। তাদের আরেকটি পাঁচ বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। খবর পেয়ে তারাগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে এবং মা তুলসী রানীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।তারাগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এম এ ফারুক বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত শিশুর লাশ ও তার মাকে থানায় আনা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মা মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। তবে এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। শিশুর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।