শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

নভেম্বরের পর কোভিডের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ বন্ধ

#
news image

আগামী নভেম্বরের পর থেকে দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (২৬ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব শামসুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, “নভেম্বরের পর করোনাভাইরাসের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া হবে না। কারণ ওই সময়ে টিকার মেয়াদ থাকবে না। নতুন করে টিকা কেনার সম্ভাবনা কম।”

শামসুল হক বলেন, “আগস্ট থেকে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হবে। প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া বন্ধ হলেও সারাদেশে বুস্টার ডোজ কার্যক্রম চলমান থাকবে। টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে মানুষের গড়িমসি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।”

এর আগে রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশীদ আলম বলেছেন, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণে মারা যাওয়াদের মধ্যে প্রায় ৭০% টিকা নেয়নি।

তিনি বলেন, “টিকা শতভাগ মৃত্যু নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেও যারা টিকা নিয়েছেন, তারা এক ধরনের সুরক্ষা পেয়েছেন। তাদের মধ্যে কেউ আক্রান্ত হলেও জটিলতা অনেকাংশেই কমে গেছে। এজন্যই সবাইকে দ্রুততম সময়ে টিকার আওতায় আসতে হবে।”

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৬ জুলাই, ২০২২,  11:39 PM

news image

আগামী নভেম্বরের পর থেকে দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (২৬ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব শামসুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, “নভেম্বরের পর করোনাভাইরাসের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া হবে না। কারণ ওই সময়ে টিকার মেয়াদ থাকবে না। নতুন করে টিকা কেনার সম্ভাবনা কম।”

শামসুল হক বলেন, “আগস্ট থেকে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হবে। প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া বন্ধ হলেও সারাদেশে বুস্টার ডোজ কার্যক্রম চলমান থাকবে। টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে মানুষের গড়িমসি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।”

এর আগে রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশীদ আলম বলেছেন, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণে মারা যাওয়াদের মধ্যে প্রায় ৭০% টিকা নেয়নি।

তিনি বলেন, “টিকা শতভাগ মৃত্যু নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেও যারা টিকা নিয়েছেন, তারা এক ধরনের সুরক্ষা পেয়েছেন। তাদের মধ্যে কেউ আক্রান্ত হলেও জটিলতা অনেকাংশেই কমে গেছে। এজন্যই সবাইকে দ্রুততম সময়ে টিকার আওতায় আসতে হবে।”