শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়!

#
news image

 

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর-এ আওয়ামী শাসনামলে শুরু হওয়া বিভিন্ন প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।

এসব প্রকল্পে ঠিকাদারি চুক্তি যথাযথ নিয়ম অনুসরণ না করা এবং মানহীন পণ্য সরবরাহ করার একাধিক অভিযোগ শোনা যায়।

অভিযোগের ভিত্তিতে এসব প্রকল্পের প্রয়োজনীয় তথ্য নিতে গেলে, সংবাদকর্মীকে তথ্য না দিয়ে টালবাহানা করায় এসব দুর্নীতিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তর জড়িত কি না, তারও প্রশ্ন উঠেছে। তার পরও, কিছু কিছু তথ্য তৎকালীন সময় বিভিন্ন পত্রিকার খবরে উঠে এসেছে। 

সম্প্রতি এই অধিদপ্তরের আওতাধীন নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়, টাংগাইল এর অধীনে "বাংলাদেশের ২৩ পৌরসভায় পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন প্রকল্প" এর আওতায় ঘাটাইল পৌরসভায় বিভিন্ন বাসা বাড়িতে পাইপ লাইন সংস্থাপন ও জলাধার (রতনপুর-এ নির্মানাধীন) নির্মাণের কাজ চলছে- পতিত আওয়ামীলীগ সরকারের আমল থেকে।

জানা যায়, প্রকল্পের কাজটি পায় শরীফ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটির সাথে পতিত স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ সরকারের ঘনিষ্টতার অভিযোগ আছে। তাছাড়াও, কাজ শুরু থেকেই সংশ্লিষ্ট নির্বাহী প্রকৌশলী ও উপজেলা সহকারী প্রকৌশলীকে অনৈতিকভাবে ম্যানেজ করে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারেরও অভিযোগ আছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের কারনে এলাকাবাসীর মনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। যে কোন সময় এর বহি:প্রকাশ ঘটতে পারে বলে অনেকেই মনে করেন।

এসব অভিযোগ ও দুর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাহী প্রকৌশলী, টাংগাইল, প্রয়োজনীয় তথ্য না দিয়ে বিষয়টি এড়িয়ে যান এবং 

সংশ্লিষ্ট সহকারী প্রকৌশলী গাজীউর রহমান এর সাথে যোগাযোগ করতে বলেন। এরপর গাজীউর রহমান এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, "ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে তার যোগাযোগ নেই। তাদেরকে চিঠি দিয়েছেন।কিন্তু কোন উত্তর পাননি।" 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রতনপুর ও ঘাটাইল পৌরসভায় বসবাসকারী অনেকেই অভিযোগ করেছেন, অফিসের কর্মকর্তা ও ঠিকাদারের যোগসাজসে এই প্রকল্পের কাজে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা না করলে পৌরসভাবাসীর কোন উপকার তো হবেই না, বরং সরকারী টাকার অপচয় হবে। তাই, দ্রুততম সময়ে এ বিষয়ের তদন্তের দাবি করেছেন তারা।

এদিকে, আগের নির্বাহী প্রকৌশলী ঢাকার গুলশানে আলীশান বাড়ি এবং সংশ্লিষ্ট

স্টাফ রিপোর্টার

১৩ জুলাই, ২০২৫,  5:53 PM

news image

 

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর-এ আওয়ামী শাসনামলে শুরু হওয়া বিভিন্ন প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।

এসব প্রকল্পে ঠিকাদারি চুক্তি যথাযথ নিয়ম অনুসরণ না করা এবং মানহীন পণ্য সরবরাহ করার একাধিক অভিযোগ শোনা যায়।

অভিযোগের ভিত্তিতে এসব প্রকল্পের প্রয়োজনীয় তথ্য নিতে গেলে, সংবাদকর্মীকে তথ্য না দিয়ে টালবাহানা করায় এসব দুর্নীতিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তর জড়িত কি না, তারও প্রশ্ন উঠেছে। তার পরও, কিছু কিছু তথ্য তৎকালীন সময় বিভিন্ন পত্রিকার খবরে উঠে এসেছে। 

সম্প্রতি এই অধিদপ্তরের আওতাধীন নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়, টাংগাইল এর অধীনে "বাংলাদেশের ২৩ পৌরসভায় পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন প্রকল্প" এর আওতায় ঘাটাইল পৌরসভায় বিভিন্ন বাসা বাড়িতে পাইপ লাইন সংস্থাপন ও জলাধার (রতনপুর-এ নির্মানাধীন) নির্মাণের কাজ চলছে- পতিত আওয়ামীলীগ সরকারের আমল থেকে।

জানা যায়, প্রকল্পের কাজটি পায় শরীফ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটির সাথে পতিত স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ সরকারের ঘনিষ্টতার অভিযোগ আছে। তাছাড়াও, কাজ শুরু থেকেই সংশ্লিষ্ট নির্বাহী প্রকৌশলী ও উপজেলা সহকারী প্রকৌশলীকে অনৈতিকভাবে ম্যানেজ করে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারেরও অভিযোগ আছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের কারনে এলাকাবাসীর মনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। যে কোন সময় এর বহি:প্রকাশ ঘটতে পারে বলে অনেকেই মনে করেন।

এসব অভিযোগ ও দুর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাহী প্রকৌশলী, টাংগাইল, প্রয়োজনীয় তথ্য না দিয়ে বিষয়টি এড়িয়ে যান এবং 

সংশ্লিষ্ট সহকারী প্রকৌশলী গাজীউর রহমান এর সাথে যোগাযোগ করতে বলেন। এরপর গাজীউর রহমান এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, "ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে তার যোগাযোগ নেই। তাদেরকে চিঠি দিয়েছেন।কিন্তু কোন উত্তর পাননি।" 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রতনপুর ও ঘাটাইল পৌরসভায় বসবাসকারী অনেকেই অভিযোগ করেছেন, অফিসের কর্মকর্তা ও ঠিকাদারের যোগসাজসে এই প্রকল্পের কাজে নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা না করলে পৌরসভাবাসীর কোন উপকার তো হবেই না, বরং সরকারী টাকার অপচয় হবে। তাই, দ্রুততম সময়ে এ বিষয়ের তদন্তের দাবি করেছেন তারা।

এদিকে, আগের নির্বাহী প্রকৌশলী ঢাকার গুলশানে আলীশান বাড়ি এবং সংশ্লিষ্ট