শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

বিশ্বকাপ পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব

#
news image

অনেকটা অনুমেয় ছিল বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক হিসেবে ফিরছেন সাকিব আল হাসান। তবে বেটউইনার ইস্যুতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সঙ্গে কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয় তার। চুক্তি বাতিল করে বিসিবিতে চিঠি দেন এই বাঁহাতি অলরাউন্ডার। ফলে মন গলেছে বোর্ডের। আজ শনিবার (১৩ আগস্ট) নাজমুল হাসান পাপনের বাসায় বোর্ডের সঙ্গে বৈঠকে বসেন সাকিব।

এই বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমকে বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানান, সাকিবের কাঁধেই উঠছে কুড়ি ওভারের ফরম্যাটের দায়িত্ব। তবে পূর্ণ মেয়াদে নয়, আসন্ন এশিয়া কাপ, নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ এবং বিশ্বকাপের জন্য অধিনায়ক করা হয়েছে সাকিবকে।

সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনায় সাকিবের প্রতি আস্থা সংকটে ভুগছে বিসিবি। বেটউইনার নিউজের সঙ্গে চুক্তি করে বিপাকে পড়ে যান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। চুক্তি বাতিল করলেও এখনো রয়েছে কিছুটা আস্থার সংকট। বিসিবি সভাপতি সাকিবকে কড়া নজরদারিতে রাখার কথা বলেছেন। এর মধ্যেই মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে বাদ দিয়ে অধিনায়ক করা হলো সাকিবকেই। নেতৃত্ব হারালেও এশিয়া কাপের দলে আছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ!

সাকিবের সঙ্গে পাপনের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দুই পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন ও জালাল ইউনুস। সঙ্গে ছিলেন দুই নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু ও হাবিবুল বাশার সুমন।

বাংলাদেশের হয়ে এখন পর্যন্ত ৯ জন ক্রিকেটার টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন। যাদের মাঝে ৫ জন পেয়েছিলেন স্থায়ী অধিনায়কত্ব। ২০০৬ সালে বাংলাদেশের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেন শাহরিয়ার নাফিস। ওই একটি ম্যাচেই নেতৃত্ব দেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।

এর বাইরে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৪৩ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে দলকে জেতান ১৬ ম্যাচে। অফ ফর্মের কারণে নেতৃত্বটা হারালেন তিনি। মাশরাফি বিন মুর্তজা ২৮ ম্যাচে জয় এনে দেন ১০টিতে। মুশফিকুর রহিম ২৩ ম্যাচে ৮, সাকিব আল হাসান ২১ ম্যাচে ৭ ও মোহাম্মদ আশরাফুল ১১ ম্যাচে ২ জয়ের দেখা পান। 

একটি করে ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেন লিটন দাস ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। দুজনের নেতৃত্বেই হেরেছে দল। নুরুল হাসান সোহান দুই ম্যাচে অধিনায়কত্ব করে জিতিয়েছেন একটিতে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

১৩ আগস্ট, ২০২২,  10:12 PM

news image

অনেকটা অনুমেয় ছিল বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক হিসেবে ফিরছেন সাকিব আল হাসান। তবে বেটউইনার ইস্যুতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সঙ্গে কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয় তার। চুক্তি বাতিল করে বিসিবিতে চিঠি দেন এই বাঁহাতি অলরাউন্ডার। ফলে মন গলেছে বোর্ডের। আজ শনিবার (১৩ আগস্ট) নাজমুল হাসান পাপনের বাসায় বোর্ডের সঙ্গে বৈঠকে বসেন সাকিব।

এই বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমকে বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানান, সাকিবের কাঁধেই উঠছে কুড়ি ওভারের ফরম্যাটের দায়িত্ব। তবে পূর্ণ মেয়াদে নয়, আসন্ন এশিয়া কাপ, নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ এবং বিশ্বকাপের জন্য অধিনায়ক করা হয়েছে সাকিবকে।

সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনায় সাকিবের প্রতি আস্থা সংকটে ভুগছে বিসিবি। বেটউইনার নিউজের সঙ্গে চুক্তি করে বিপাকে পড়ে যান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। চুক্তি বাতিল করলেও এখনো রয়েছে কিছুটা আস্থার সংকট। বিসিবি সভাপতি সাকিবকে কড়া নজরদারিতে রাখার কথা বলেছেন। এর মধ্যেই মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে বাদ দিয়ে অধিনায়ক করা হলো সাকিবকেই। নেতৃত্ব হারালেও এশিয়া কাপের দলে আছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ!

সাকিবের সঙ্গে পাপনের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দুই পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন ও জালাল ইউনুস। সঙ্গে ছিলেন দুই নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু ও হাবিবুল বাশার সুমন।

বাংলাদেশের হয়ে এখন পর্যন্ত ৯ জন ক্রিকেটার টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন। যাদের মাঝে ৫ জন পেয়েছিলেন স্থায়ী অধিনায়কত্ব। ২০০৬ সালে বাংলাদেশের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেন শাহরিয়ার নাফিস। ওই একটি ম্যাচেই নেতৃত্ব দেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।

এর বাইরে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৪৩ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে দলকে জেতান ১৬ ম্যাচে। অফ ফর্মের কারণে নেতৃত্বটা হারালেন তিনি। মাশরাফি বিন মুর্তজা ২৮ ম্যাচে জয় এনে দেন ১০টিতে। মুশফিকুর রহিম ২৩ ম্যাচে ৮, সাকিব আল হাসান ২১ ম্যাচে ৭ ও মোহাম্মদ আশরাফুল ১১ ম্যাচে ২ জয়ের দেখা পান। 

একটি করে ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেন লিটন দাস ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। দুজনের নেতৃত্বেই হেরেছে দল। নুরুল হাসান সোহান দুই ম্যাচে অধিনায়কত্ব করে জিতিয়েছেন একটিতে।