শিরোনামঃ
কাস্টমসের দুই সিপাইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ, দুদকে আবেদন রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল ক্রীড়া পরিদপ্তরে ভয়াবহ লুটপাট মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা হরিলুট ঢাকার সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

চীনে ভয়াবহ গরম, বিদ্যুৎ সংকট

#
news image

চীনে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ ও খরা। গত কিছুদিন যাবৎ চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সিচুয়ান প্রদেশে চলছিলো বিদ্যুৎ সংকট। গত রোববার দেশটিতে তাপমাত্রা কমে দাঁড়ায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে জার্মানি সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে।প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ছয় দশকের মধ্যে এই অঞ্চলে সবচেয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ চলেছে। গরম থেকে বাঁচতে মানুষ দিনরাত এসি চালিয়েছেন। এর ফলে বিদ্যুৎ সংকট দেখা দেয়। রোববার  তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও ভয়ংকর খরা পরিস্থিতির এখনো উন্নতি হয়নি। বন্ধ হয়ে গেছে কল কারখানা, অন্ধকার হয়ে আছে সাবওয়ে। ঘরবাড়ি আর অফিসগুলোও ডুবে থাকছে আঁধারে। দীপ্তি হারিয়েছে ৮ কোটি মানুষের এ জনপদের আকাশচুম্বী অট্টালিকাগুলো। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদ্যুৎ-সংকট এখনো কাটেনি। বিদ্যুৎ-সংকটের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়েছে শিল্পকারখানা গুলোতে। এর প্রভাব ধীরে ধীরে পুরো দেখেই পড়বে।  স্বাভাবিক সময়ে সিচুয়ান প্রদেশের জলবিদ্যুৎ পুরো চীনকে বাঁচিয়ে রাখে। দেশটির মোট জলবিদ্যুতের ৩০ শতাংশ উৎপাদন হয় এখানে। কিন্তু সেচুয়ানে বিদ্যুৎ সংকটের ফলে অন্য অঞ্চল থেকে বিদ্যুৎ এখানে আনতে হচ্ছে। এর ফলে টয়োটা, ফক্সকন-সহ একাধিক সংস্থা বন্ধ আছে বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।  নদীতে পানি না থাকায় প্রত্যক্ষভাবে খরার প্রভাব পড়েছে সিচুয়ান প্রদেশের জলবিদ্যুৎ-কেন্দ্রে। এখন প্রথমে ছোট ও মাঝারি সংস্থাকে বিদ্যুৎ দেয়া হচ্ছে। তারপর বড় সংস্থাকে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

২৯ আগস্ট, ২০২২,  10:51 PM

news image

চীনে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ ও খরা। গত কিছুদিন যাবৎ চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সিচুয়ান প্রদেশে চলছিলো বিদ্যুৎ সংকট। গত রোববার দেশটিতে তাপমাত্রা কমে দাঁড়ায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে জার্মানি সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে।প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ছয় দশকের মধ্যে এই অঞ্চলে সবচেয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ চলেছে। গরম থেকে বাঁচতে মানুষ দিনরাত এসি চালিয়েছেন। এর ফলে বিদ্যুৎ সংকট দেখা দেয়। রোববার  তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও ভয়ংকর খরা পরিস্থিতির এখনো উন্নতি হয়নি। বন্ধ হয়ে গেছে কল কারখানা, অন্ধকার হয়ে আছে সাবওয়ে। ঘরবাড়ি আর অফিসগুলোও ডুবে থাকছে আঁধারে। দীপ্তি হারিয়েছে ৮ কোটি মানুষের এ জনপদের আকাশচুম্বী অট্টালিকাগুলো। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদ্যুৎ-সংকট এখনো কাটেনি। বিদ্যুৎ-সংকটের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়েছে শিল্পকারখানা গুলোতে। এর প্রভাব ধীরে ধীরে পুরো দেখেই পড়বে।  স্বাভাবিক সময়ে সিচুয়ান প্রদেশের জলবিদ্যুৎ পুরো চীনকে বাঁচিয়ে রাখে। দেশটির মোট জলবিদ্যুতের ৩০ শতাংশ উৎপাদন হয় এখানে। কিন্তু সেচুয়ানে বিদ্যুৎ সংকটের ফলে অন্য অঞ্চল থেকে বিদ্যুৎ এখানে আনতে হচ্ছে। এর ফলে টয়োটা, ফক্সকন-সহ একাধিক সংস্থা বন্ধ আছে বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।  নদীতে পানি না থাকায় প্রত্যক্ষভাবে খরার প্রভাব পড়েছে সিচুয়ান প্রদেশের জলবিদ্যুৎ-কেন্দ্রে। এখন প্রথমে ছোট ও মাঝারি সংস্থাকে বিদ্যুৎ দেয়া হচ্ছে। তারপর বড় সংস্থাকে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।