শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স পেলো বেসরকারি তিন প্রতিষ্ঠান

#
news image

বেসরকারি খাতের ৩ প্রতিষ্ঠান পেলো সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স। এতে এখন সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি খাতও সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে দেশে ব্যান্ডউইথ সরবরাহ করবে।

সোমবার (২৯ আগস্ট) তিনটি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে ই-মেইল পাঠিয়ে লাইসেন্স প্রাপ্তির বিষয়টি জানানো হয়। বিটিআরসির লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. হামিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠি ই-মেইলের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান তিনটিকে পাঠানো হয়। 

লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান মেটাকোর সাবকম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ জুনায়েদ চিঠি প্রাপ্তির বিষয়টি বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এখন চিঠির নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেবো।

লাইসেন্স পাওয়া অপর দুটি প্রতিষ্ঠান হলো সামিট কমিউনিকেশন্স লিমিটেড ও সিডিনেট কমিউনিকেশন্স লিমিটেড।

প্রসঙ্গত, সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের জন্য সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। নীতিমালা অনুযায়ী দুটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

গত ১০ মে আবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিন পর্যন্ত ৬টি প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা পড়ে।

জানা যায়, সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্সের জন্য সামিট কমিউনিকেশন্স লিমিটেড, ফাইবার অ্যাট হোম লিমিটেড, সিডিনেট, ম্যাঙ্গো টেলিসার্ভিসেস লিমিটেড, টোটাল সলিউশন্স লিমিটেড ও মেটাকোর সাবকম লিমিটেড আবেদন জমা দেয়।

‘বিল্ড, অপারেট অ্যান্ড মেইনটেইন সাবমেরিন ক্যাবল ইন বাংলাদেশ’ নামে একটি গাইডলাইনও তৈরি করা হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়, বেসরকারি খাত থেকে সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স দেওয়া হবে।

লাইসেন্স দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানগুলো সাবমেরিন ক্যাবলের অপারেশন চালু করতে অন্তত ৪ বছর সময় পাবে।

যদিও এর আগে বাংলাদেশ তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবলে (সি-মি-ইউ-৬) যুক্ত হয়ে যাবে। বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিসিএল) তত্ত্বাবধানে এগুলো পরিচালিত হচ্ছে। সি-মি-ইউ-৪, সি-মি-ইউ-৫ এবং সি-মি-ইউ-৬, এই তিনটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের সাবমেরিন ক্যাবল।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ২২ আগস্ট ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বিষয়টিতে অনুমোদন দেয়। বিভাগের উপ-সচিব সৈয়দ শরিফুল ইসলামের সই করা তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে লাইসেন্স ইস্যুর বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ অনুমোদন দেয়। 

টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির গঠিত কমিটির মূল্যায়নে সর্বাধিক নম্বরপ্রাপ্ত তিনটি প্রতিষ্ঠানকে টেলিযোগাযোগ আইন ও সংশোধিত সাবমেরিন ক্যাবলে সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস লাইসেন্স গাইডলাইনের ক্লজ ৪.৫ অনুসারে লাইসেন্স দেওয়ার জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বিটিআরসি চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা দেয় গত ২২ আগস্ট।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

৩০ আগস্ট, ২০২২,  12:18 AM

news image

বেসরকারি খাতের ৩ প্রতিষ্ঠান পেলো সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স। এতে এখন সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি খাতও সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে দেশে ব্যান্ডউইথ সরবরাহ করবে।

সোমবার (২৯ আগস্ট) তিনটি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে ই-মেইল পাঠিয়ে লাইসেন্স প্রাপ্তির বিষয়টি জানানো হয়। বিটিআরসির লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. হামিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠি ই-মেইলের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান তিনটিকে পাঠানো হয়। 

লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান মেটাকোর সাবকম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ জুনায়েদ চিঠি প্রাপ্তির বিষয়টি বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এখন চিঠির নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেবো।

লাইসেন্স পাওয়া অপর দুটি প্রতিষ্ঠান হলো সামিট কমিউনিকেশন্স লিমিটেড ও সিডিনেট কমিউনিকেশন্স লিমিটেড।

প্রসঙ্গত, সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের জন্য সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। নীতিমালা অনুযায়ী দুটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

গত ১০ মে আবেদন জমা দেওয়ার শেষ দিন পর্যন্ত ৬টি প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা পড়ে।

জানা যায়, সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্সের জন্য সামিট কমিউনিকেশন্স লিমিটেড, ফাইবার অ্যাট হোম লিমিটেড, সিডিনেট, ম্যাঙ্গো টেলিসার্ভিসেস লিমিটেড, টোটাল সলিউশন্স লিমিটেড ও মেটাকোর সাবকম লিমিটেড আবেদন জমা দেয়।

‘বিল্ড, অপারেট অ্যান্ড মেইনটেইন সাবমেরিন ক্যাবল ইন বাংলাদেশ’ নামে একটি গাইডলাইনও তৈরি করা হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়, বেসরকারি খাত থেকে সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স দেওয়া হবে।

লাইসেন্স দেওয়ার পর প্রতিষ্ঠানগুলো সাবমেরিন ক্যাবলের অপারেশন চালু করতে অন্তত ৪ বছর সময় পাবে।

যদিও এর আগে বাংলাদেশ তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবলে (সি-মি-ইউ-৬) যুক্ত হয়ে যাবে। বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিসিএল) তত্ত্বাবধানে এগুলো পরিচালিত হচ্ছে। সি-মি-ইউ-৪, সি-মি-ইউ-৫ এবং সি-মি-ইউ-৬, এই তিনটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের সাবমেরিন ক্যাবল।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ২২ আগস্ট ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বিষয়টিতে অনুমোদন দেয়। বিভাগের উপ-সচিব সৈয়দ শরিফুল ইসলামের সই করা তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে লাইসেন্স ইস্যুর বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ অনুমোদন দেয়। 

টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির গঠিত কমিটির মূল্যায়নে সর্বাধিক নম্বরপ্রাপ্ত তিনটি প্রতিষ্ঠানকে টেলিযোগাযোগ আইন ও সংশোধিত সাবমেরিন ক্যাবলে সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস লাইসেন্স গাইডলাইনের ক্লজ ৪.৫ অনুসারে লাইসেন্স দেওয়ার জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বিটিআরসি চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা দেয় গত ২২ আগস্ট।