কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের উপকরন

প্রভাতী খবর ডেস্ক
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২, 11:05 PM

কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের উপকরন
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে সবসময় লক্ষণে বোঝা নাও যেতে পারে। তবে এটি নীরবে জীবনের জন্য বয়ে আনবে হুমকি। রক্তে দুই ধরনের কোলেস্টেরল থাকে। এক ধরনের কোলেস্টেরল শরীরের জন্য উপকারী যা এইচডিএল হিসেবে পরিচিত। আরেক ধরনের কোলেস্টেরল আছে যা শরীরের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। একে এলডিএল বলা হয়।
রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে কোলেস্টেরলের মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব। রক্তে এলডিএল বা ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ, স্ট্রোক কিংবা ডায়াবেটিসের মতো অসুখের ঝুঁকি বেড়ে যায়। চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি জীবনযাপন পদ্ধতিতে কিছু বদল আনলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
স্বাস্থ্যকর খাবার খান
প্রাকৃতিক খাবার বেশি খান, এড়িয়ে চলুন প্রসেসড ফুড। বিশেষ করে বাড়তি চিনি ও লবণ দেওয়া খাবার একেবারেই খাবেন না। রাজমা, আপেল, ওটমিল খান। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা রক্তে থাকা বাড়তি কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াও জরুরি। আখরোট, স্যামন মাছে এই উপাদানটি পাবেন প্রচুর পরিমাণে।
ধূমপান ও মদ্যপান করবেন না
রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে চাইলে ধূমপান ও মদ্যপান একেবারেই করবেন না। এগুলো হৃদযন্ত্রের উপর চাপ সৃষ্টি করে ও স্বাভাবিক রক্ত চলাচলে বাধা দেয়।
বাড়তি মেদ কমান
বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী আদর্শ ওজন ধরে রাখুন। বাড়তি ওজনের কারণে বেড়ে যেতে পারে কোলেস্টেরলের মাত্রা। বিশেষ করে তলপেটে থাকা মেদ স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। ওজন কমানোর জন্য না খেয়ে থাকতে হবে এমন নয়। বরং প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি ও ফল রাখুন খাদ্য তালিকায়।
শরীরচর্চার সময় বাড়ান
আমরা অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে কাজ করি অফিসে কিংবা বাসায়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ফল বয়ে আনে না। প্রাকৃতিক উপায়ে রক্তের কোলেস্টেরলকে বাগে আনতে চাইলে প্রতিদিন ব্যায়ামের বিকল্প নেই। জগিং, সাঁতার, সাইক্লিং হতে পারে চমৎকার ব্যায়াম। একটানা বেশিক্ষণ বসেও কাজ করবেন না। দুই এক ঘণ্টা পরপর উঠে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন।
প্রভাতী খবর ডেস্ক
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২, 11:05 PM

রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে সবসময় লক্ষণে বোঝা নাও যেতে পারে। তবে এটি নীরবে জীবনের জন্য বয়ে আনবে হুমকি। রক্তে দুই ধরনের কোলেস্টেরল থাকে। এক ধরনের কোলেস্টেরল শরীরের জন্য উপকারী যা এইচডিএল হিসেবে পরিচিত। আরেক ধরনের কোলেস্টেরল আছে যা শরীরের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। একে এলডিএল বলা হয়।
রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে কোলেস্টেরলের মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব। রক্তে এলডিএল বা ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ, স্ট্রোক কিংবা ডায়াবেটিসের মতো অসুখের ঝুঁকি বেড়ে যায়। চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি জীবনযাপন পদ্ধতিতে কিছু বদল আনলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
স্বাস্থ্যকর খাবার খান
প্রাকৃতিক খাবার বেশি খান, এড়িয়ে চলুন প্রসেসড ফুড। বিশেষ করে বাড়তি চিনি ও লবণ দেওয়া খাবার একেবারেই খাবেন না। রাজমা, আপেল, ওটমিল খান। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা রক্তে থাকা বাড়তি কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াও জরুরি। আখরোট, স্যামন মাছে এই উপাদানটি পাবেন প্রচুর পরিমাণে।
ধূমপান ও মদ্যপান করবেন না
রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে চাইলে ধূমপান ও মদ্যপান একেবারেই করবেন না। এগুলো হৃদযন্ত্রের উপর চাপ সৃষ্টি করে ও স্বাভাবিক রক্ত চলাচলে বাধা দেয়।
বাড়তি মেদ কমান
বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী আদর্শ ওজন ধরে রাখুন। বাড়তি ওজনের কারণে বেড়ে যেতে পারে কোলেস্টেরলের মাত্রা। বিশেষ করে তলপেটে থাকা মেদ স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। ওজন কমানোর জন্য না খেয়ে থাকতে হবে এমন নয়। বরং প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি ও ফল রাখুন খাদ্য তালিকায়।
শরীরচর্চার সময় বাড়ান
আমরা অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে কাজ করি অফিসে কিংবা বাসায়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ফল বয়ে আনে না। প্রাকৃতিক উপায়ে রক্তের কোলেস্টেরলকে বাগে আনতে চাইলে প্রতিদিন ব্যায়ামের বিকল্প নেই। জগিং, সাঁতার, সাইক্লিং হতে পারে চমৎকার ব্যায়াম। একটানা বেশিক্ষণ বসেও কাজ করবেন না। দুই এক ঘণ্টা পরপর উঠে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন।