শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

মিরপুরে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মতো উইকেট বানাচ্ছে বিসিবি

#
news image

মন্থর উইকেট হিসেবে মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচের দুর্নাম আছে বেশ। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে রানের জন্য রীতিমতো সংগ্রামই যখন করতে হয় ব্যাটারদের, তখন আলোচনা-সমালোচনাটা বাড়ে আরও। এমন পিচে খেলে অভ্যস্ত হওয়ার পর যখন দেশের বাইরে খেলা হয়, তখন বাউন্সি আর পেসে ধরাশায়ী হয় টাইগার ব্যাটাররা। এ থেকে পরিত্রাণ পেতেই শেরে বাংলায় অনুশীলন সুবিধা বাড়াতে সেন্টারের বাইরে আরও চারটি উইকেট তৈরি করছে বিসিবির গ্রাউন্ডস কমিটি।

এমন উইকেট তৈরি হলে বোলাররা পেস, বাউন্সটা সঠিকভাবে পাবে। বলা হচ্ছে-অস্ট্রেলিয়া কিংবা নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনের সঙ্গে মিল পাওয়া যাবে এই উইকেটের। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার শাহরিয়ার নাফীস আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানিয়েছেন।

নাফীস বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশ দলের ম্যানেজমেন্ট থেকে আমাদের কাছে দুটা-তিনটা কংক্রিট উইকেটের প্রস্তাবনা ছিল। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া বা বিভিন্ন দেশে যখন বৃষ্টির মৌসুম থাকে, তখন তারা কিন্তু কংক্রিটের উইকেটে অনুশীলন করে। বেশ কয়েক বছর ধরে আমাদের জাতীয় দলের অনুশীলনে দেখছি খেলোয়াড়রা মার্বেল স্ল্যাবের ওপর ব্যাটিং করে। এতে বলের গতি বেশি থাকে এবং ভালো বাউন্স পাওয়া যায়।’

মূলত পেস, বাউন্সের সন্ধানেই কংক্রিটের এমন উইকেট তৈরি করা হচ্ছে। নাফীস বলছিলেন, ‘আমরা ৫০ শতাংশ ম্যাচ দেশে খেলি, আর ৫০ শতাংশ দেশের বাইরে। সেখানে আমরা দেখি বেশিরভাগ উইকেটে পেস এবং বাউন্স থাকে। তো ওই পেস বাউন্সটা রেপ্লিকেট করার জন্যই এই কংক্রিট উইকেট তৈরি করা। এখানে বল স্কিড করবে, বাউন্স করবে। তো আমাদের ব্যাটারদের যেমন অনুশীলন হবে, তেমনি বোলারদেরও ওই ধরনের উইকেটে অনুশীলনের সুযোগ হবে। গ্রাউন্ডস বিভাগ এ দুটো উইকেট বানাচ্ছে।’

বিশ্বের সব দেশের উইকেটের কথা চিন্তা করে এমন উইকেট বানানো হচ্ছে মিরপুরে। নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, আরব আমিরাত এমনকি জিম্বাবুয়ের উইকেটের সঙ্গেও মিল থাকবে এই উইকেটের এমনটাই দাবি বিসিবির এই কর্মকর্তার।

এনিয়ে নাফিস বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতেও আমরা দেখেছি উইকেট ফ্ল্যাট থাকে। বল সুন্দর করে ব্যাটে আসে, এটা ওটাকে রেপ্লিকেট করবে। পরবর্তীতে দুটো অ্যাস্ট্রোটার্ফ উইকেট করারও পরিকল্পনা আছে, যেটা ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ের মতো দেশের সঙ্গে মিল থাকবে।’

প্রভাতী খবর ডেস্ক

০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  12:49 AM

news image

মন্থর উইকেট হিসেবে মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচের দুর্নাম আছে বেশ। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে রানের জন্য রীতিমতো সংগ্রামই যখন করতে হয় ব্যাটারদের, তখন আলোচনা-সমালোচনাটা বাড়ে আরও। এমন পিচে খেলে অভ্যস্ত হওয়ার পর যখন দেশের বাইরে খেলা হয়, তখন বাউন্সি আর পেসে ধরাশায়ী হয় টাইগার ব্যাটাররা। এ থেকে পরিত্রাণ পেতেই শেরে বাংলায় অনুশীলন সুবিধা বাড়াতে সেন্টারের বাইরে আরও চারটি উইকেট তৈরি করছে বিসিবির গ্রাউন্ডস কমিটি।

এমন উইকেট তৈরি হলে বোলাররা পেস, বাউন্সটা সঠিকভাবে পাবে। বলা হচ্ছে-অস্ট্রেলিয়া কিংবা নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনের সঙ্গে মিল পাওয়া যাবে এই উইকেটের। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার শাহরিয়ার নাফীস আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানিয়েছেন।

নাফীস বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশ দলের ম্যানেজমেন্ট থেকে আমাদের কাছে দুটা-তিনটা কংক্রিট উইকেটের প্রস্তাবনা ছিল। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া বা বিভিন্ন দেশে যখন বৃষ্টির মৌসুম থাকে, তখন তারা কিন্তু কংক্রিটের উইকেটে অনুশীলন করে। বেশ কয়েক বছর ধরে আমাদের জাতীয় দলের অনুশীলনে দেখছি খেলোয়াড়রা মার্বেল স্ল্যাবের ওপর ব্যাটিং করে। এতে বলের গতি বেশি থাকে এবং ভালো বাউন্স পাওয়া যায়।’

মূলত পেস, বাউন্সের সন্ধানেই কংক্রিটের এমন উইকেট তৈরি করা হচ্ছে। নাফীস বলছিলেন, ‘আমরা ৫০ শতাংশ ম্যাচ দেশে খেলি, আর ৫০ শতাংশ দেশের বাইরে। সেখানে আমরা দেখি বেশিরভাগ উইকেটে পেস এবং বাউন্স থাকে। তো ওই পেস বাউন্সটা রেপ্লিকেট করার জন্যই এই কংক্রিট উইকেট তৈরি করা। এখানে বল স্কিড করবে, বাউন্স করবে। তো আমাদের ব্যাটারদের যেমন অনুশীলন হবে, তেমনি বোলারদেরও ওই ধরনের উইকেটে অনুশীলনের সুযোগ হবে। গ্রাউন্ডস বিভাগ এ দুটো উইকেট বানাচ্ছে।’

বিশ্বের সব দেশের উইকেটের কথা চিন্তা করে এমন উইকেট বানানো হচ্ছে মিরপুরে। নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, আরব আমিরাত এমনকি জিম্বাবুয়ের উইকেটের সঙ্গেও মিল থাকবে এই উইকেটের এমনটাই দাবি বিসিবির এই কর্মকর্তার।

এনিয়ে নাফিস বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতেও আমরা দেখেছি উইকেট ফ্ল্যাট থাকে। বল সুন্দর করে ব্যাটে আসে, এটা ওটাকে রেপ্লিকেট করবে। পরবর্তীতে দুটো অ্যাস্ট্রোটার্ফ উইকেট করারও পরিকল্পনা আছে, যেটা ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ের মতো দেশের সঙ্গে মিল থাকবে।’