শিরোনামঃ
কাস্টমসের দুই সিপাইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ, দুদকে আবেদন রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল ক্রীড়া পরিদপ্তরে ভয়াবহ লুটপাট মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা হরিলুট ঢাকার সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

ফের সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় সামিট গ্রুপের আজিজ খান

#
news image

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকা প্রকাশ করেছে মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস। এই তালিকায় ফের বাংলাদেশের সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খানের নাম উঠে এসেছে। শীর্ষ ধনীদের তালিকায় এবার ৪২তম অবস্থানে রয়েছেন তিনি। বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) ওই তালিকা প্রকাশ করা হয়।

ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, আজিজ খানের মোট সম্পদের পরিমাণ এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১০০ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় সাড়ে নয় হাজার কোটি টাকা। ২০২১ সালে আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ ছিল ৯৯ কোটি মার্কিন ডলার।

বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্দর, ফাইবার অপটিকস, অবকাঠামো খাতের ব্যবসা পরিচালনা করছে সামিট গ্রুপ। ফোর্বসের হিসেবে এবারই প্রথম আজিজ খান সিঙ্গাপুরের বিলিয়নিয়র ক্লাবে জায়গা করে নিয়েছেন।

ফোর্বসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার কাছে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ২২ শতাংশ শেয়ার ৩৩ কোটি মার্কিন ডলারে বিক্রি করা হয়। ফলে সে বছর আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ কমে ৮৫ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। তবে পরবর্তীতে তার সম্পদের পরিমাণ আবারও বাড়তে শুরু করে।

এক যুগেরও বেশি সময় ধরে সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা এই বাংলাদেশি ব্যবসায়ী। ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় আজিজ খানের নাম প্রথম স্থান পায় ২০১৮ সালে। সে বছর এই তালিকায় তার অবস্থান ছিল ৩৪ নম্বরে। আজিজ খানের তিন সন্তান। সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের দায়িত্বে রয়েছেন তার মেয়ে আয়েশা।

বিভিন্ন দেশের ধনী ব্যক্তিদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ সিঙ্গাপুর। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঠিক মাঝখানে অবস্থান হওয়ায় দেশটি প্রতিবেশীদের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র হয়ে উঠেছে। তুলনামূলক কম শুল্ক গ্রহণের কারণে বিশ্বে সিঙ্গাপুরের যথেষ্ঠ সুনাম রয়েছে।

দেশটিতে অনেক খাতেই ট্যাক্স দিতে হয় না। নানা ক্ষেত্রে বাধাহীন লেনদেনের কারণে সেখানে বিদেশি বিনিয়োগ সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছেই। ফলে সেখানে ব্যবসা-বাণিজ্যে সফল হওয়ার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ কিছুটা কম।

অনলাইন ডেস্ক

০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  10:49 PM

news image

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকা প্রকাশ করেছে মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস। এই তালিকায় ফের বাংলাদেশের সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খানের নাম উঠে এসেছে। শীর্ষ ধনীদের তালিকায় এবার ৪২তম অবস্থানে রয়েছেন তিনি। বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) ওই তালিকা প্রকাশ করা হয়।

ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, আজিজ খানের মোট সম্পদের পরিমাণ এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১০০ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় সাড়ে নয় হাজার কোটি টাকা। ২০২১ সালে আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ ছিল ৯৯ কোটি মার্কিন ডলার।

বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্দর, ফাইবার অপটিকস, অবকাঠামো খাতের ব্যবসা পরিচালনা করছে সামিট গ্রুপ। ফোর্বসের হিসেবে এবারই প্রথম আজিজ খান সিঙ্গাপুরের বিলিয়নিয়র ক্লাবে জায়গা করে নিয়েছেন।

ফোর্বসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার কাছে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ২২ শতাংশ শেয়ার ৩৩ কোটি মার্কিন ডলারে বিক্রি করা হয়। ফলে সে বছর আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ কমে ৮৫ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। তবে পরবর্তীতে তার সম্পদের পরিমাণ আবারও বাড়তে শুরু করে।

এক যুগেরও বেশি সময় ধরে সিঙ্গাপুরের স্থায়ী বাসিন্দা এই বাংলাদেশি ব্যবসায়ী। ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী, সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় আজিজ খানের নাম প্রথম স্থান পায় ২০১৮ সালে। সে বছর এই তালিকায় তার অবস্থান ছিল ৩৪ নম্বরে। আজিজ খানের তিন সন্তান। সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের দায়িত্বে রয়েছেন তার মেয়ে আয়েশা।

বিভিন্ন দেশের ধনী ব্যক্তিদের কাছে অন্যতম আকর্ষণ সিঙ্গাপুর। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঠিক মাঝখানে অবস্থান হওয়ায় দেশটি প্রতিবেশীদের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র হয়ে উঠেছে। তুলনামূলক কম শুল্ক গ্রহণের কারণে বিশ্বে সিঙ্গাপুরের যথেষ্ঠ সুনাম রয়েছে।

দেশটিতে অনেক খাতেই ট্যাক্স দিতে হয় না। নানা ক্ষেত্রে বাধাহীন লেনদেনের কারণে সেখানে বিদেশি বিনিয়োগ সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছেই। ফলে সেখানে ব্যবসা-বাণিজ্যে সফল হওয়ার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ কিছুটা কম।