শিরোনামঃ
কাস্টমসের দুই সিপাইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ, দুদকে আবেদন রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল ক্রীড়া পরিদপ্তরে ভয়াবহ লুটপাট মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা হরিলুট ঢাকার সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

ডেঙ্গুতে আরও ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫৩

#
news image

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এসময়ে হাসপাতালে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ৩৫৩ জন। এ নিয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রোগী আছেন ১ হাজার ২১৩ জন।

এর আগে গতকাল সোমবার ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু এবং আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩৪৫ জন।

মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার একই সময়ের মধ্যে সারাদেশে নতুন করে আরও ৩৫৩ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ২৩৮ জন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ঢাকার বাইরে চিকিৎসাধীন ১১৫ জন।

এ নিয়ে বর্তমানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে সর্বমোট ১ হাজার ২১৩ জন ভর্তি রয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৮৯৫ জন। ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৩১৮ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছরে ১ জানুয়ারি থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৯ হাজার ৪৪৮ জন। এরমধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৮ হাজার ১৯৬ জন।

এসময়ে ঢাকায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭ হাজার ৫৩৭ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬ হাজার ৬২৫ জন। ঢাকার বাইরে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৯১১ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ হাজার ৫৭১ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু হয়েছে ৩৯ জনের। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বছরের প্রথম মৃত্যুর খবর পাওয়া যায় গত ২১ জুন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। ওই বছর দেশব্যাপী ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

অনলাইন ডেস্ক

১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  10:32 PM

news image

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এসময়ে হাসপাতালে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ৩৫৩ জন। এ নিয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রোগী আছেন ১ হাজার ২১৩ জন।

এর আগে গতকাল সোমবার ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু এবং আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩৪৫ জন।

মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার একই সময়ের মধ্যে সারাদেশে নতুন করে আরও ৩৫৩ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ২৩৮ জন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ঢাকার বাইরে চিকিৎসাধীন ১১৫ জন।

এ নিয়ে বর্তমানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে সর্বমোট ১ হাজার ২১৩ জন ভর্তি রয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকার ৪৭টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৮৯৫ জন। ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৩১৮ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছরে ১ জানুয়ারি থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৯ হাজার ৪৪৮ জন। এরমধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৮ হাজার ১৯৬ জন।

এসময়ে ঢাকায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭ হাজার ৫৩৭ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬ হাজার ৬২৫ জন। ঢাকার বাইরে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৯১১ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ হাজার ৫৭১ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু হয়েছে ৩৯ জনের। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বছরের প্রথম মৃত্যুর খবর পাওয়া যায় গত ২১ জুন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। ওই বছর দেশব্যাপী ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।