শিরোনামঃ
কাস্টমসের দুই সিপাইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ, দুদকে আবেদন রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল ক্রীড়া পরিদপ্তরে ভয়াবহ লুটপাট মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা হরিলুট ঢাকার সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

পাম তেলের দাম লিটারে কমেছে ৮ টাকা

#
news image

চিনি ও পাম তেলের দাম ফের পুনঃনির্ধারণ করল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এখন থেকে পাম সুপার এক লিটার ১২৫ টাকা দরে বিক্রি হবে। আগে দাম ছিল ১৩৩ টাকা। অর্থাৎ দাম কমেছে আট টাকা। পাম তেলের দাম কমানো হলেও খোলা ও প্যাকটজাত চিনির দাম বাড়ানো হয়েছে। নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী খোলা চিনি প্রতি কেজি ৯০ টাকা, আগে ছিল ৮৪ টাকা। আর প্যাকেট চিনি ৯৫ টাকা দরে বিক্রি হবে, আগে যেটা ছিল ৮৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভায় চিনি ও পাম সুপারের দাম  পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমান বাজারদর এটিই। এর আগে, ২২ সেপ্টেম্বর নিত্যপণ্যের মধ্যে ৯টির দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার যে উদ্যোগ সরকার নিয়েছে, তার মধ্যে প্রথম চিনি ও পাম তেলের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। ওই সময় পাম তেলের দাম নির্ধারণ হয় প্রতি লিটার ১৩৩ টাকা। এ তেলের দর ছিল ১৪৫ টাকা। অর্থাৎ কমানো হয় ১২ টাকা। অন্যদিকে প্যাকেটজাত চিনির সর্বোচ্চ দর ঠিক করা হয় ৮৯ টাকা আর খোলা চিনি প্রতি কেজি ৮৪ টাকা।

এর আগে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে পাম তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা কমানোর সুযোগ আছে বলে সুপারিশ করে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন। চিনির দামও কমিয়ে আনার পরামর্শ দেয় এ প্রতিষ্ঠান। ট্যারিফ কমিশন থেকে দেওয়া সুপারিশে বলা হয়, বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের দামে তেমন প্রভাব পড়েনি। কিন্তু কমেছে পাম তেলের দাম। তাই এ তেলের দাম স্থানীয় বাজারে কমানোর সুযোগ আছে। তবে সয়াবিন তেল যে দামে বিক্রি হচ্ছে তা যৌক্তিক। পাম তেলের দাম বর্তমানে ১৪৫ টাকা । এ তেলের দাম লিটারে অন্তত ১২ টাকা কমিয়ে ১৩৩ টাকা নির্ধারণ করা যেতে পারে।

চিনি বিষয়ে ট্যারিফ কমিশন থেকে পাঠানো সুপারিশে বলা হয়, প্রতি কেজি খোলা চিনি ভোক্তাপর্যায়ে খুচরা মূল্য ৮৪ টাকা। আর প্যাকেটজাত চিনির কেজিপ্রতি দাম হওয়া উচিত ৮৮ টাকা। গত ৩০ আগস্ট বৈঠকে সিদ্ধান্ত ছিল, বেঁধে দেওয়া হবে ৯ পণ্যের দাম। ঘোষণা দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেন, ভোজ্যতেল, চিনি, রড, সিমেন্ট, চাল, আটা, ময়দা, মসুর ডাল, ডিমের যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণও শুরু করে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন। তবে সামনে আসে নানা বিপত্তি।

নয় পণ্যের দাম নির্ধারণ করা থেকে সরে আসছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ভোজ্যতেল, চিনি, রড ও সিমেন্টের দাম নির্ধারণ করবে এ মন্ত্রণালয়। তথ্য-উপাত্ত না পাওয়ায় রড ও সিমেন্টের দাম নির্ধারণে আরও বেশ কয়েকদিন সময় লাগবে।

অনলাইন ডেস্ক

০৬ অক্টোবর, ২০২২,  10:35 PM

news image

চিনি ও পাম তেলের দাম ফের পুনঃনির্ধারণ করল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এখন থেকে পাম সুপার এক লিটার ১২৫ টাকা দরে বিক্রি হবে। আগে দাম ছিল ১৩৩ টাকা। অর্থাৎ দাম কমেছে আট টাকা। পাম তেলের দাম কমানো হলেও খোলা ও প্যাকটজাত চিনির দাম বাড়ানো হয়েছে। নতুন নির্ধারিত দাম অনুযায়ী খোলা চিনি প্রতি কেজি ৯০ টাকা, আগে ছিল ৮৪ টাকা। আর প্যাকেট চিনি ৯৫ টাকা দরে বিক্রি হবে, আগে যেটা ছিল ৮৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভায় চিনি ও পাম সুপারের দাম  পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমান বাজারদর এটিই। এর আগে, ২২ সেপ্টেম্বর নিত্যপণ্যের মধ্যে ৯টির দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার যে উদ্যোগ সরকার নিয়েছে, তার মধ্যে প্রথম চিনি ও পাম তেলের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। ওই সময় পাম তেলের দাম নির্ধারণ হয় প্রতি লিটার ১৩৩ টাকা। এ তেলের দর ছিল ১৪৫ টাকা। অর্থাৎ কমানো হয় ১২ টাকা। অন্যদিকে প্যাকেটজাত চিনির সর্বোচ্চ দর ঠিক করা হয় ৮৯ টাকা আর খোলা চিনি প্রতি কেজি ৮৪ টাকা।

এর আগে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে পাম তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা কমানোর সুযোগ আছে বলে সুপারিশ করে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন। চিনির দামও কমিয়ে আনার পরামর্শ দেয় এ প্রতিষ্ঠান। ট্যারিফ কমিশন থেকে দেওয়া সুপারিশে বলা হয়, বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের দামে তেমন প্রভাব পড়েনি। কিন্তু কমেছে পাম তেলের দাম। তাই এ তেলের দাম স্থানীয় বাজারে কমানোর সুযোগ আছে। তবে সয়াবিন তেল যে দামে বিক্রি হচ্ছে তা যৌক্তিক। পাম তেলের দাম বর্তমানে ১৪৫ টাকা । এ তেলের দাম লিটারে অন্তত ১২ টাকা কমিয়ে ১৩৩ টাকা নির্ধারণ করা যেতে পারে।

চিনি বিষয়ে ট্যারিফ কমিশন থেকে পাঠানো সুপারিশে বলা হয়, প্রতি কেজি খোলা চিনি ভোক্তাপর্যায়ে খুচরা মূল্য ৮৪ টাকা। আর প্যাকেটজাত চিনির কেজিপ্রতি দাম হওয়া উচিত ৮৮ টাকা। গত ৩০ আগস্ট বৈঠকে সিদ্ধান্ত ছিল, বেঁধে দেওয়া হবে ৯ পণ্যের দাম। ঘোষণা দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেন, ভোজ্যতেল, চিনি, রড, সিমেন্ট, চাল, আটা, ময়দা, মসুর ডাল, ডিমের যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণও শুরু করে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন। তবে সামনে আসে নানা বিপত্তি।

নয় পণ্যের দাম নির্ধারণ করা থেকে সরে আসছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। ভোজ্যতেল, চিনি, রড ও সিমেন্টের দাম নির্ধারণ করবে এ মন্ত্রণালয়। তথ্য-উপাত্ত না পাওয়ায় রড ও সিমেন্টের দাম নির্ধারণে আরও বেশ কয়েকদিন সময় লাগবে।