শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

পি কে হালদার ভারতে ১০ দিনের রিমান্ডে

#
news image

কয়েক হাজার কোটি টাকার আর্থিক প্রতারণা ও আত্মসাৎ ঘটনার হোতা প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এর আগে তিন দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল মঙ্গলবার (১৭ মে) কলকাতার ব্যাংকশাল আদালতে (স্পেশাল কোর্ট) তোলা হয় পি কে হালদারকে। এ সময় ১৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করে ইডি।
এদিন সকালে ইডির আঞ্চলিক দপ্তর সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স থেকে পিকে হালদারকে নিয়ে যাওয়ার বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালে। সেখানে মেডিক্যাল চেকআপ করে ফের ৯টা ৩০ মিনিটে সিজিও কমপ্লেক্স নিয়ে আসা হয়। এ সময় গণমাধ্যমের কর্মীরা প্রশ্ন করলে একটি প্রশ্নেরও উত্তর দেননি পি কে।
প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে ভারতে পালিয়ে থাকা পি কে হালদারকে শনিবার দুপুরে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার অশোক নগরের একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে ইডি। এদিন আরও ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদের মধ্যে ৪জন বাংলাদেশি। তারা হলেন- প্রীতিশ কুমার হালদার ও তার স্ত্রী (নাম জানা যায়নি), উত্তম মিত্র ও স্বপন মিত্র। এছাড়াও প্রণব হালদার নামে এক ভারতীয়কে গ্রেপ্তার করে ইডি। পরবর্তীতে সঞ্জীব হালদার নামে একজনকে আটক করার কথা জানায় ইডি। তিনি পি কে হালদারের সহযোগী সুকুমার মৃধার জামাই।
বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করা পি কে হালদারকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে ৩ দিনের রিমান্ডে নেয় ইডি। ইডি জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ থেকে রেশন কার্ড, ভারতীয় ভোটার আইডি কার্ড, স্থায়ী অ্যাকাউন্ট নম্বর ও আধার কার্ডের মতো বিভিন্ন সরকারি পরিচয়পত্রও সংগ্রহ করেছেন পি কে হালদার। জালিয়াতির মাধ্যমে এসব পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে শিবশঙ্কর হালদার নামে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান করছিলেন।
এর আগে গত শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের অন্তত নয়টি স্থানে একযোগে অভিযান চালায় ইডি। এতে কয়েকটি অভিজাত বাড়িসহ পি কের বিপুল সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেছে। বাড়িগুলো থেকে জমির দলিলসহ গুরুত্বপূর্ণ অনেক নথি জব্দ করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে পি কে হালদারের ২০ থেকে ২২টি বাড়ি আছে বলে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

১৮ মে, ২০২২,  10:00 PM

news image

কয়েক হাজার কোটি টাকার আর্থিক প্রতারণা ও আত্মসাৎ ঘটনার হোতা প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এর আগে তিন দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল মঙ্গলবার (১৭ মে) কলকাতার ব্যাংকশাল আদালতে (স্পেশাল কোর্ট) তোলা হয় পি কে হালদারকে। এ সময় ১৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করে ইডি।
এদিন সকালে ইডির আঞ্চলিক দপ্তর সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স থেকে পিকে হালদারকে নিয়ে যাওয়ার বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালে। সেখানে মেডিক্যাল চেকআপ করে ফের ৯টা ৩০ মিনিটে সিজিও কমপ্লেক্স নিয়ে আসা হয়। এ সময় গণমাধ্যমের কর্মীরা প্রশ্ন করলে একটি প্রশ্নেরও উত্তর দেননি পি কে।
প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে ভারতে পালিয়ে থাকা পি কে হালদারকে শনিবার দুপুরে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার অশোক নগরের একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে ইডি। এদিন আরও ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদের মধ্যে ৪জন বাংলাদেশি। তারা হলেন- প্রীতিশ কুমার হালদার ও তার স্ত্রী (নাম জানা যায়নি), উত্তম মিত্র ও স্বপন মিত্র। এছাড়াও প্রণব হালদার নামে এক ভারতীয়কে গ্রেপ্তার করে ইডি। পরবর্তীতে সঞ্জীব হালদার নামে একজনকে আটক করার কথা জানায় ইডি। তিনি পি কে হালদারের সহযোগী সুকুমার মৃধার জামাই।
বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করা পি কে হালদারকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে ৩ দিনের রিমান্ডে নেয় ইডি। ইডি জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ থেকে রেশন কার্ড, ভারতীয় ভোটার আইডি কার্ড, স্থায়ী অ্যাকাউন্ট নম্বর ও আধার কার্ডের মতো বিভিন্ন সরকারি পরিচয়পত্রও সংগ্রহ করেছেন পি কে হালদার। জালিয়াতির মাধ্যমে এসব পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে শিবশঙ্কর হালদার নামে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান করছিলেন।
এর আগে গত শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের অন্তত নয়টি স্থানে একযোগে অভিযান চালায় ইডি। এতে কয়েকটি অভিজাত বাড়িসহ পি কের বিপুল সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেছে। বাড়িগুলো থেকে জমির দলিলসহ গুরুত্বপূর্ণ অনেক নথি জব্দ করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে পি কে হালদারের ২০ থেকে ২২টি বাড়ি আছে বলে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে।