শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে: বাণিজ্যমন্ত্রী

#
news image

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগের অনেক সুযোগ রয়েছে। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। তিনি বলেন, ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার বেশকিছু সুযোগ-সুবিধা ঘোষণা করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীগণ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে অধিক লাভবান হবেন। বাণিজ্যমন্ত্রী আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আমেরিকান চেম্বার অফ কমার্স ইন বাংলাদেশ (এ্যামচ্যাম) আয়োজিত “২৮তম ইউএস ট্রেড শো-২০২২” এর উদ্বেধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্য দিনদিন বাড়ছে। চলমান বিশ্বে অস্থির পরিস্থিতিতেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের তৈরী পোশাক রপ্তানি একক দেশ হিসেবে সর্ববৃহৎ বাজার। বিশ^বাজারে তৈরী পোশাক রপ্তাতি কারক দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান এখন দ্বিতীয়। তৈরী পোশাক ছাড়াও বাংলাদেশ হিমায়িত খাদ্যপণ্য, চামড়াজাত পণ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সুনামের সাথে রপ্তানি হচ্ছে।

তিনি বলেন, আইটি খাতের আউটসোর্সিং এর বড় বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিগত ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে বাংলাদেশ প্রায় ১০ দশমিক ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে। বাংলাদেশের মোট রপ্তানির প্রায় বিশভাগ আসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক পণ্য বাংলাদেশে আমদানি হয়। বর্তমানে এ আমদানির পরিমান প্রায় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমদানি পণ্যের মধ্যে রয়েছে এ্যারোপ্লেন, কটন, গম, সোয়াবিন তেল এবং আইসিটি পণ্য। বাংলাদেশে এনার্জি, অবকাঠামো নির্মাণ, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, এগ্রো বিজনেস, আইসিটি, শিক্ষা, পর্যটনখাতে বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন। 

আমেরিকান চেম্বার অফ কমার্স ইন বাংলাদেশ (এ্যামচ্যাম) এর প্রেসিডেন্ট সৈয়দ এরশাদ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকায় সফররত এ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারি অফ কমার্স ফর গ্লোবাল মার্কেট এন্ড ডাইরেকটর জেনারেল অফ দি ইউএস এন্ড ফরেন কমার্সিয়াল সার্ভিস অরুণ ভেনকাটারাম্যান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

এর আগে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং ঢাকায় সফররত এ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারি অফ কমার্স ফর গ্লোবাল মার্কেট এন্ড ডিরেক্টর জেনারেল অফ দি ইউএস এন্ড ফরেন কমার্সিয়াল সার্ভিস অরুণ ভেনকাটারাম্যান বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের কমার্সিয়াল সার্ভিস’র ঢাকা অফিস উদ্বোধন করেন।

অনলাইন ডেস্ক

২৭ অক্টোবর, ২০২২,  9:27 PM

news image

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগের অনেক সুযোগ রয়েছে। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। তিনি বলেন, ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার বেশকিছু সুযোগ-সুবিধা ঘোষণা করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীগণ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে অধিক লাভবান হবেন। বাণিজ্যমন্ত্রী আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আমেরিকান চেম্বার অফ কমার্স ইন বাংলাদেশ (এ্যামচ্যাম) আয়োজিত “২৮তম ইউএস ট্রেড শো-২০২২” এর উদ্বেধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্য দিনদিন বাড়ছে। চলমান বিশ্বে অস্থির পরিস্থিতিতেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের তৈরী পোশাক রপ্তানি একক দেশ হিসেবে সর্ববৃহৎ বাজার। বিশ^বাজারে তৈরী পোশাক রপ্তাতি কারক দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান এখন দ্বিতীয়। তৈরী পোশাক ছাড়াও বাংলাদেশ হিমায়িত খাদ্যপণ্য, চামড়াজাত পণ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সুনামের সাথে রপ্তানি হচ্ছে।

তিনি বলেন, আইটি খাতের আউটসোর্সিং এর বড় বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিগত ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে বাংলাদেশ প্রায় ১০ দশমিক ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে। বাংলাদেশের মোট রপ্তানির প্রায় বিশভাগ আসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক পণ্য বাংলাদেশে আমদানি হয়। বর্তমানে এ আমদানির পরিমান প্রায় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমদানি পণ্যের মধ্যে রয়েছে এ্যারোপ্লেন, কটন, গম, সোয়াবিন তেল এবং আইসিটি পণ্য। বাংলাদেশে এনার্জি, অবকাঠামো নির্মাণ, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, এগ্রো বিজনেস, আইসিটি, শিক্ষা, পর্যটনখাতে বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে বলেও মন্ত্রী উল্লেখ করেন। 

আমেরিকান চেম্বার অফ কমার্স ইন বাংলাদেশ (এ্যামচ্যাম) এর প্রেসিডেন্ট সৈয়দ এরশাদ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকায় সফররত এ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারি অফ কমার্স ফর গ্লোবাল মার্কেট এন্ড ডাইরেকটর জেনারেল অফ দি ইউএস এন্ড ফরেন কমার্সিয়াল সার্ভিস অরুণ ভেনকাটারাম্যান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

এর আগে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং ঢাকায় সফররত এ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারি অফ কমার্স ফর গ্লোবাল মার্কেট এন্ড ডিরেক্টর জেনারেল অফ দি ইউএস এন্ড ফরেন কমার্সিয়াল সার্ভিস অরুণ ভেনকাটারাম্যান বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের কমার্সিয়াল সার্ভিস’র ঢাকা অফিস উদ্বোধন করেন।