শিরোনামঃ
কাস্টমসের দুই সিপাইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ, দুদকে আবেদন রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল ক্রীড়া পরিদপ্তরে ভয়াবহ লুটপাট মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা হরিলুট ঢাকার সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

হত্যা ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের মূল হোতা বিএনপি: কাদের

#
news image

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশে হত্যা, সন্ত্রাস ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের মূল হোতা বিএনপি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে হত্যা, সন্ত্রাস চিরতরে বন্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, ‘এদেশে হত্যার যে রাজনীতি, তার প্রধান হোতা হচ্ছে বিএনপি। তারাই বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা ও ২১ আগস্টে গ্রেনেড মেরে নেতা-কর্মীদের হত্যাকারী। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে আমাদের চেতনায় লালন করি, পালন করি। এ জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাজনীতিতে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এবং হত্যার রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। সেই লড়াই আমাদের চলছে।’

আজ ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দুনিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে নৃশংস হত্যাকান্ড হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারের হত্যা করে নিঃসঙ্গ করে দেয়াই ছিল তাদের লক্ষ্য। সেদিন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ছিলেন বিদেশে। ৩ নভেম্বর জেলের অভ্যন্তরে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা ছিল ১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতা। এই হত্যার অপরাজনীতির ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে ২৩টি তাজা প্রাণে রক্তাক্ত হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ। তাদের প্রধান টার্গেট ছিল তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

জাতীয় চার নেতার অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস করার দাবি সম্পর্কিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন,  ‘জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস করার বিষয়টি সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের বিষয়।’ এর আগে গত ৩১ অক্টোবর তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস করার দাবিতে জাতীয় সংসদের স্পিকার বরাবর একটি স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তিন দফা দাবি জানিয়েছিলেন। অন্য দুটি দাবি হলো ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার গঠনের দিনটিকে ‘প্রজাতন্ত্র দিবস’ ঘোষণা এবং জাতীয় চার নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনীসহ পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস সর্বস্তরের পাঠ্যপুস্তক ও সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা।

অনলাইন ডেস্ক

০৩ নভেম্বর, ২০২২,  11:13 PM

news image

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশে হত্যা, সন্ত্রাস ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের মূল হোতা বিএনপি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে হত্যা, সন্ত্রাস চিরতরে বন্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, ‘এদেশে হত্যার যে রাজনীতি, তার প্রধান হোতা হচ্ছে বিএনপি। তারাই বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা ও ২১ আগস্টে গ্রেনেড মেরে নেতা-কর্মীদের হত্যাকারী। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে আমাদের চেতনায় লালন করি, পালন করি। এ জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রাজনীতিতে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এবং হত্যার রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করতে হবে। সেই লড়াই আমাদের চলছে।’

আজ ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দুনিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে নৃশংস হত্যাকান্ড হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারের হত্যা করে নিঃসঙ্গ করে দেয়াই ছিল তাদের লক্ষ্য। সেদিন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ছিলেন বিদেশে। ৩ নভেম্বর জেলের অভ্যন্তরে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা ছিল ১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতা। এই হত্যার অপরাজনীতির ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে ২৩টি তাজা প্রাণে রক্তাক্ত হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ। তাদের প্রধান টার্গেট ছিল তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

জাতীয় চার নেতার অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস করার দাবি সম্পর্কিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন,  ‘জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস করার বিষয়টি সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের বিষয়।’ এর আগে গত ৩১ অক্টোবর তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস করার দাবিতে জাতীয় সংসদের স্পিকার বরাবর একটি স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তিন দফা দাবি জানিয়েছিলেন। অন্য দুটি দাবি হলো ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার গঠনের দিনটিকে ‘প্রজাতন্ত্র দিবস’ ঘোষণা এবং জাতীয় চার নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনীসহ পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস সর্বস্তরের পাঠ্যপুস্তক ও সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা।