শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে: ফখরুল

#
news image

দলীয় নেতাকর্মীদের আরও ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে। এখন এক দফা এক দাবি এই সরকারের পদত্যাগ। এই সরকারের পতন ছাড়া আমরা ঘরে ফিরে যাব না। সোমবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির উদ্যোগে ‘বিপ্লব ও সংহতি’ দিবস উপলক্ষে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে উন্মুক্ত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।  

মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে সে আন্দোলনে ইতোমধ্যে অনেকে প্রাণ দিয়েছেন। আমাদের নূরে আলম, আবদুর রহিম, নারায়ণগঞ্জের শাওন, মুন্সীগঞ্জের শাওন, যশোরের আলীম প্রাণ দিয়েছে। অসংখ্য নেতাকর্মী আহত হয়েছে। স্বাধীনতার জন্যে তিন/চারদিন ধরে, পায়ে হেঁটে ভেঙে ভেঙে সমাবেশগুলোতে যোগ দিয়েছে। তাদের একটাই দাবি, শেখ হাসিনা তুই কবে যাবি। দফা এক দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ।

তিনি বলেন, আমরা পরিষ্কার করে বলেছি। আপনারা পদত্যাগ করুন। সংসদ বিলুপ্ত করুন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দিন। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে নির্বাচন করুন। তার মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে।  

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমরা ইতোমধ্যে অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছি। আমাদের অনেকে গ্রেফতার হচ্ছেন, জেলে যাচ্ছেন। গণতন্ত্র পেতে হলে আমাদের আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। আসুন আজকে ৭ নভেম্বরে এই শপথ গ্রহণ করি আমরা সেই লক্ষ্যকে অর্জন না করে, এই সরকারের পদত্যাগ নিশ্চিত না করে, গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে না এনে আমাদের অধিকারকে ফিরিয়ে না এনে আমরা আর ঘরে ফিরে যাবো না।

স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে অলিখিত বাকশাল চলছে। এই সরকারের পতনের জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

তিনি বলেন, ৭১ সালে যখন রাজনৈতিক নেতারা স্বাধীনতা আনতে ব্যর্থ হয়েছিলেন তখন মেজর জিয়া সফল হয়েছিলেন, স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন। ৭৫ সালেও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ব্যর্থতায় জিয়া সফল হয়ে ৭ নভেম্বরের স্বাধীনতা রক্ষা করেছিলেন। সেই চেতনায় আবারও দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে।

আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, যুব দলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

অনলাইন ডেস্ক

০৮ নভেম্বর, ২০২২,  12:37 AM

news image

দলীয় নেতাকর্মীদের আরও ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে। এখন এক দফা এক দাবি এই সরকারের পদত্যাগ। এই সরকারের পতন ছাড়া আমরা ঘরে ফিরে যাব না। সোমবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির উদ্যোগে ‘বিপ্লব ও সংহতি’ দিবস উপলক্ষে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে উন্মুক্ত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।  

মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে সে আন্দোলনে ইতোমধ্যে অনেকে প্রাণ দিয়েছেন। আমাদের নূরে আলম, আবদুর রহিম, নারায়ণগঞ্জের শাওন, মুন্সীগঞ্জের শাওন, যশোরের আলীম প্রাণ দিয়েছে। অসংখ্য নেতাকর্মী আহত হয়েছে। স্বাধীনতার জন্যে তিন/চারদিন ধরে, পায়ে হেঁটে ভেঙে ভেঙে সমাবেশগুলোতে যোগ দিয়েছে। তাদের একটাই দাবি, শেখ হাসিনা তুই কবে যাবি। দফা এক দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ।

তিনি বলেন, আমরা পরিষ্কার করে বলেছি। আপনারা পদত্যাগ করুন। সংসদ বিলুপ্ত করুন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দিন। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে নির্বাচন করুন। তার মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হবে।  

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমরা ইতোমধ্যে অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছি। আমাদের অনেকে গ্রেফতার হচ্ছেন, জেলে যাচ্ছেন। গণতন্ত্র পেতে হলে আমাদের আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। আসুন আজকে ৭ নভেম্বরে এই শপথ গ্রহণ করি আমরা সেই লক্ষ্যকে অর্জন না করে, এই সরকারের পদত্যাগ নিশ্চিত না করে, গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে না এনে আমাদের অধিকারকে ফিরিয়ে না এনে আমরা আর ঘরে ফিরে যাবো না।

স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে অলিখিত বাকশাল চলছে। এই সরকারের পতনের জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

তিনি বলেন, ৭১ সালে যখন রাজনৈতিক নেতারা স্বাধীনতা আনতে ব্যর্থ হয়েছিলেন তখন মেজর জিয়া সফল হয়েছিলেন, স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন। ৭৫ সালেও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ব্যর্থতায় জিয়া সফল হয়ে ৭ নভেম্বরের স্বাধীনতা রক্ষা করেছিলেন। সেই চেতনায় আবারও দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে।

আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, যুব দলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।