শিরোনামঃ
কাস্টমসের দুই সিপাইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ, দুদকে আবেদন রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল ক্রীড়া পরিদপ্তরে ভয়াবহ লুটপাট মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা হরিলুট ঢাকার সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি: কাদের

#
news image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের এই লড়াই অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, ‘বিএনপি সরকারে থাকতেও গণতন্ত্রের ক্ষতি করেছিল, বিরোধী দলে গিয়েও তারা গণতন্ত্রের ক্ষতি করেছে। এখন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আমরা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের এই লড়াই অব্যাহত থাকবে।’ শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে রাজধানীর জিরো পয়েন্টে নূর হোসেন স্কয়ারে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘গণতন্ত্র একটি বিকাশমান প্রক্রিয়া, এটি কোনো ম্যাজিক্যাল ট্রান্সফরমেশন নয় যে রাতারাতি পরিবর্তন হয়ে যাবে। আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা স্বৈরাচার থেকে গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার আন্দোলন করেছেন।’ তিনি বলেন, বিএনপি নিজেরা প্রতিজ্ঞা করুক, তারা আগুন-সন্ত্রাস করবে না। সেটি তারা মাঠে বাস্তবায়ন করুক। সমাবেশে লাঠি নিয়ে কেন তাদের নেতাকর্মীদের বের হতে হবে? জাতীয় পতাকা লাঠির সঙ্গে বেঁধে তারা আন্দোলন করবে, এটাও তো আরেক সন্ত্রাস। এটা বন্ধ করতে হবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলনে গণতন্ত্র মুক্তি পেয়েছে, শৃঙ্খল মুক্তি পেয়েছে, কিন্তু গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে বাংলাদেশে অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। গণতন্ত্রকে বার বার বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। ১৫ আগস্টে রাজনৈতিক বিভিন্ন দলের যে উঁচু দেয়াল বিএনপি তুলেছিল, সেই দেয়াল ৩ নভেম্বর আরো উঁচু হলো। ২১ আগস্ট আরো উচ্চতা পেল। এটা তো গণতন্ত্র বিকাশের পথে প্রধান অন্তরায়। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর তৎকালীন স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে রাজধানী ঢাকার রাজপথে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মিছিলে শহীদ হন নূর হোসেন। 

দিনটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রথমে দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে ফুল দিয়ে নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, উপ-দপ্তর সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাড. আমিরুল ইসলাম মিলন, এবিএম রেজাউল কবির কাউছার, মারুফা আক্তার পপি, আনিসুর রহমান, আজিজুস সামাদ আজাদ ডন, সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম উপস্থিত ছিলেন। 

আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর শহীদ নূর হোসেনের প্রতি যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা দিবসটি উপলক্ষে শহীদ নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

অনলাইন ডেস্ক

১০ নভেম্বর, ২০২২,  11:57 PM

news image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের এই লড়াই অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, ‘বিএনপি সরকারে থাকতেও গণতন্ত্রের ক্ষতি করেছিল, বিরোধী দলে গিয়েও তারা গণতন্ত্রের ক্ষতি করেছে। এখন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে আমরা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের এই লড়াই অব্যাহত থাকবে।’ শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে রাজধানীর জিরো পয়েন্টে নূর হোসেন স্কয়ারে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘গণতন্ত্র একটি বিকাশমান প্রক্রিয়া, এটি কোনো ম্যাজিক্যাল ট্রান্সফরমেশন নয় যে রাতারাতি পরিবর্তন হয়ে যাবে। আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা স্বৈরাচার থেকে গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার আন্দোলন করেছেন।’ তিনি বলেন, বিএনপি নিজেরা প্রতিজ্ঞা করুক, তারা আগুন-সন্ত্রাস করবে না। সেটি তারা মাঠে বাস্তবায়ন করুক। সমাবেশে লাঠি নিয়ে কেন তাদের নেতাকর্মীদের বের হতে হবে? জাতীয় পতাকা লাঠির সঙ্গে বেঁধে তারা আন্দোলন করবে, এটাও তো আরেক সন্ত্রাস। এটা বন্ধ করতে হবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলনে গণতন্ত্র মুক্তি পেয়েছে, শৃঙ্খল মুক্তি পেয়েছে, কিন্তু গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে বাংলাদেশে অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। গণতন্ত্রকে বার বার বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। ১৫ আগস্টে রাজনৈতিক বিভিন্ন দলের যে উঁচু দেয়াল বিএনপি তুলেছিল, সেই দেয়াল ৩ নভেম্বর আরো উঁচু হলো। ২১ আগস্ট আরো উচ্চতা পেল। এটা তো গণতন্ত্র বিকাশের পথে প্রধান অন্তরায়। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর তৎকালীন স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে রাজধানী ঢাকার রাজপথে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মিছিলে শহীদ হন নূর হোসেন। 

দিনটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রথমে দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে ফুল দিয়ে নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, উপ-দপ্তর সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাড. আমিরুল ইসলাম মিলন, এবিএম রেজাউল কবির কাউছার, মারুফা আক্তার পপি, আনিসুর রহমান, আজিজুস সামাদ আজাদ ডন, সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম উপস্থিত ছিলেন। 

আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর শহীদ নূর হোসেনের প্রতি যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা দিবসটি উপলক্ষে শহীদ নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।