শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

জয়পুরহাটে ৮১৬ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ

#
news image

খাদ্য উৎপাদনে উদ্বৃত্ত জেলা জয়পুরহাটে ২০২২-২৩ রবি ফসল চাষ মৌসুমে ৮১৬ হেক্টর জমিতে কন্দ পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, জেলায় পেঁয়াজ চাষ সফল করতে ইতোমধ্যে ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ। জেলায় ৮১৬ হেক্টর জমিতে কন্দ পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হলেও ইতোমধ্যে আগাম জাত হিসেবে ১১২ হেক্টর জমিতে কন্দ পেঁয়াজ চাষ সম্পন্ন হয়েছে। এতে পেঁয়াজের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন। উপজেলা ভিত্তিক কন্দ পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ৩ শ ১০ হেক্টর, পাঁচবিবিতে ৪ শ ১৫ হেক্টর, আক্কেলপুরে ৩৬ হেক্টর, ক্ষেতলাল উপজেলায় ৩৫ হেক্টর ও কালাই উপজেলায় ২০ হেক্টর জমিতে। বর্তমানে বাজারে কন্দ পেঁয়াজ উঠতে শুরু করায় চারা পেঁয়াজের উপর চাপ কমেছে। স্থানীয় নাম পাতা পেঁয়াজ। প্রতি কেজি পাতা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৯ থেকে ৬০ টাকা কেজি। রোপা আমন ধান কাটা-মাড়াই শেষে স্থানীয় কৃষকরা এখন পেঁয়াজ চাষের প্রস্তুতি শুরু করেছে। জেলায় পেঁয়াজ চাষ সফল করতে মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করাসহ  প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে বলে জানান, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক কৃষিবিদ মো: শফিকুল ইসলাম।

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৫ নভেম্বর, ২০২২,  10:15 PM

news image

খাদ্য উৎপাদনে উদ্বৃত্ত জেলা জয়পুরহাটে ২০২২-২৩ রবি ফসল চাষ মৌসুমে ৮১৬ হেক্টর জমিতে কন্দ পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, জেলায় পেঁয়াজ চাষ সফল করতে ইতোমধ্যে ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ। জেলায় ৮১৬ হেক্টর জমিতে কন্দ পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হলেও ইতোমধ্যে আগাম জাত হিসেবে ১১২ হেক্টর জমিতে কন্দ পেঁয়াজ চাষ সম্পন্ন হয়েছে। এতে পেঁয়াজের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন। উপজেলা ভিত্তিক কন্দ পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ৩ শ ১০ হেক্টর, পাঁচবিবিতে ৪ শ ১৫ হেক্টর, আক্কেলপুরে ৩৬ হেক্টর, ক্ষেতলাল উপজেলায় ৩৫ হেক্টর ও কালাই উপজেলায় ২০ হেক্টর জমিতে। বর্তমানে বাজারে কন্দ পেঁয়াজ উঠতে শুরু করায় চারা পেঁয়াজের উপর চাপ কমেছে। স্থানীয় নাম পাতা পেঁয়াজ। প্রতি কেজি পাতা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৯ থেকে ৬০ টাকা কেজি। রোপা আমন ধান কাটা-মাড়াই শেষে স্থানীয় কৃষকরা এখন পেঁয়াজ চাষের প্রস্তুতি শুরু করেছে। জেলায় পেঁয়াজ চাষ সফল করতে মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করাসহ  প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে বলে জানান, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক কৃষিবিদ মো: শফিকুল ইসলাম।