শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে কার্ডের ছড়াছড়ি

#
news image

গতকাল কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে প্রথম হলুদ কার্ডের মুখ দেখলেন স্বাগতিক দেশ কাতারের গোলরক্ষক সাদ আল শিব। এই গোলরক্ষকের হলুদ কার্ডেই পেনাল্টি পেয়ে যায় ইকুয়েডর, আর তাতেই ম্যাচের ১৬ মিনিটে এগিয়ে যায় ভ্যালেন্সিয়ার দল। 

এরপর প্রথমার্ধে আরো দুটি হলুদ কার্ড দেখে কাতার। ম্যাচের ২২ ও ৩৬ মিনিটে কার্ড দেখেন আল মোয়াজ আলি এবং কারিম বউদিয়াফ। এর কিছুক্ষণ পরেই ইকুয়েডরের কাইসেদো একটি হলুদ  কার্ড দেখলে প্রথমার্ধ শেষে ৪টি হলুদ কার্ড দেখাতে হয় রেফারিকে।

এরপর দ্বিতীয়ার্ধের ৫৬ মিনিটে ইকুয়েডরের খেলোয়াড় মেন্ডেজ ফাউল করে বসলে হলুদ কার্ড দেখাতে বাধ্য হন রেফারি। এরপর ৭৮ মিনিটে কাতারের আকরাম আফিফ হলুদ কার্ড দেখলে ৬টি কার্ডের রেকর্ড হয় এই ম্যাচে। আর তাতেই ১৯৯৪ সালের উদ্বোধনী ম্যাচের পর সর্বোচ্চ কার্ডের ম্যাচে পরিণত হয় এবারের আসরের উদ্বোধনী ম্যাচ। এর আগে ১৯৯৪ তে জার্মানি আর বলিভিয়ার ম্যাচে ৬ হলুদ কার্ডের পাশাপাশি একটি লাল কার্ডও দেখাতে হয়েছিলো রেফারিকে।

অনলাইন ডেস্ক

২২ নভেম্বর, ২০২২,  1:58 AM

news image

গতকাল কাতার বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে প্রথম হলুদ কার্ডের মুখ দেখলেন স্বাগতিক দেশ কাতারের গোলরক্ষক সাদ আল শিব। এই গোলরক্ষকের হলুদ কার্ডেই পেনাল্টি পেয়ে যায় ইকুয়েডর, আর তাতেই ম্যাচের ১৬ মিনিটে এগিয়ে যায় ভ্যালেন্সিয়ার দল। 

এরপর প্রথমার্ধে আরো দুটি হলুদ কার্ড দেখে কাতার। ম্যাচের ২২ ও ৩৬ মিনিটে কার্ড দেখেন আল মোয়াজ আলি এবং কারিম বউদিয়াফ। এর কিছুক্ষণ পরেই ইকুয়েডরের কাইসেদো একটি হলুদ  কার্ড দেখলে প্রথমার্ধ শেষে ৪টি হলুদ কার্ড দেখাতে হয় রেফারিকে।

এরপর দ্বিতীয়ার্ধের ৫৬ মিনিটে ইকুয়েডরের খেলোয়াড় মেন্ডেজ ফাউল করে বসলে হলুদ কার্ড দেখাতে বাধ্য হন রেফারি। এরপর ৭৮ মিনিটে কাতারের আকরাম আফিফ হলুদ কার্ড দেখলে ৬টি কার্ডের রেকর্ড হয় এই ম্যাচে। আর তাতেই ১৯৯৪ সালের উদ্বোধনী ম্যাচের পর সর্বোচ্চ কার্ডের ম্যাচে পরিণত হয় এবারের আসরের উদ্বোধনী ম্যাচ। এর আগে ১৯৯৪ তে জার্মানি আর বলিভিয়ার ম্যাচে ৬ হলুদ কার্ডের পাশাপাশি একটি লাল কার্ডও দেখাতে হয়েছিলো রেফারিকে।