শিরোনামঃ
কাস্টমসের দুই সিপাইয়ের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ, দুদকে আবেদন রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল ক্রীড়া পরিদপ্তরে ভয়াবহ লুটপাট মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা হরিলুট ঢাকার সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

দুদকের বরখাস্তকৃত কর্মকর্তা এনামুল বাছিরের জামিন চেম্বার কোর্টে স্থগিত

#
news image

ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) থেকে বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তা খন্দকার এনামুল বাছিরের জামিন স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। দুদকের আইনজীবী সিনিয়র এডভোকেট খুরশীদ আলম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত খন্দকার এনামুল বাছিরকে ১৭ নভেম্বর জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে এই জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন করে দুদক। গত ২৩ আগস্ট হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ জামিন দিলেও পরে সেটি বাতিল করে দেন আদালত। এরপর ফের জামিন চেয়ে আবেদন করে এনামুল বাছির। 

চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি খন্দকার এনামুল বাছিরকে আট বছর ও পুলিশের বরখাস্তকৃত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে তিন বছর কারাদন্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪। এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে জামিন আবেদন করেন এনামুল বাছির। অন্যদিকে তার সাজা বাড়াতে হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক। দুদকের আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেন। ২০১৯ সালের ২২ জুলাই দুদকের পরিচালক ফানাফিল্লাহর নেতৃত্বে দুদকের একটি টিম মিরপুরের দারুস সালাম এলাকা থেকে এনামুল বাছিরকে গ্রেপ্তার করে। পরের দিন ২৩ জুলাই জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন, কমিশনের তথ্য পাচার ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে দুদক। ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই ৪০ লাখ টাকার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুদক পরিচালক এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এনামুল বাছির ১৯৯১ সালে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোতে যোগ দেন। দুদক গঠিত হওয়ার পর তিনি সহকারী পরিচালক, উপ-পরিচালক ও পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পান।

অনলাইন ডেস্ক

২৩ নভেম্বর, ২০২২,  9:52 PM

news image

ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) থেকে বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তা খন্দকার এনামুল বাছিরের জামিন স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। দুদকের আইনজীবী সিনিয়র এডভোকেট খুরশীদ আলম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত খন্দকার এনামুল বাছিরকে ১৭ নভেম্বর জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে এই জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন করে দুদক। গত ২৩ আগস্ট হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ জামিন দিলেও পরে সেটি বাতিল করে দেন আদালত। এরপর ফের জামিন চেয়ে আবেদন করে এনামুল বাছির। 

চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি খন্দকার এনামুল বাছিরকে আট বছর ও পুলিশের বরখাস্তকৃত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে তিন বছর কারাদন্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪। এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে জামিন আবেদন করেন এনামুল বাছির। অন্যদিকে তার সাজা বাড়াতে হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক। দুদকের আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেন। ২০১৯ সালের ২২ জুলাই দুদকের পরিচালক ফানাফিল্লাহর নেতৃত্বে দুদকের একটি টিম মিরপুরের দারুস সালাম এলাকা থেকে এনামুল বাছিরকে গ্রেপ্তার করে। পরের দিন ২৩ জুলাই জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন, কমিশনের তথ্য পাচার ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে দুদক। ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই ৪০ লাখ টাকার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুদক পরিচালক এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এনামুল বাছির ১৯৯১ সালে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোতে যোগ দেন। দুদক গঠিত হওয়ার পর তিনি সহকারী পরিচালক, উপ-পরিচালক ও পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পান।