শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

ইঁদুর খেয়ে ফেলেছে ২০০ কেজি গাঁজা

#
news image

বিভিন্ন সময়ে মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মামলার আলামত হিসেবে থানায় জমা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আদালত আলামত দেখতে চাইলে পুলিশ জানিয়েছে, জব্দকৃত গাঁজার প্রায় অর্ধেক এখন থানায় নেই। কারণ, ইঁদুর সেগুলো খেয়ে ফেলেছে। পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইঁদুর খেয়েছে ১৯৫ কেজি গাঁজা! খবর বিবিসির। প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মথুরা জেলার একটি থানায়। মথুরায় বেশ কয়েকটি মাদক মামলায় মোট ৩৮৬ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়েছিল। কিন্তু আদালতে পুলিশের দেওয়া প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, থানায় কিছু গাঁজা ইঁদুর খেয়ে ফেলেছে। তবে এর পরিমাণ ১৯৫ কেজি বলে জানা গেছে। 

আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে পুলিশ জানিয়েছে, 'ইঁদুর একটি ছোট্ট প্রাণী, কিন্তু পুলিশকে মোটেও ভয় পায় না। ইঁদুরের কাছ থেকে মাদক (গাঁজা) রক্ষা করা খুবই কঠিন একটি কাজ।' মামলার আলামত আদালতে উপস্থাপনের বিষয়ে বিচারক সঞ্জয় চৌধুরীর আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ আদালতে এই প্রতিবেদন দাখিল করেছে। ইঁদুর খেয়ে ফেলা এসব গাঁজা মাদকের তিনটি মামলার আলামত ছিল। এই রিপোর্ট পাওয়ার পর বিচারক সঞ্জয় চৌধুরী পুলিশকে তিরস্কার করেন। তিনি সতর্কতা দিয়ে জানান, আরও ৭০০ কেজি গাঁজা বাজেয়াপ্ত করেছে মথুরা জেলার পুলিশ স্টেশন। এসব মাদক যেন ইঁদুর না খায় সেদিকে সতর্ক থাকতে বলেন তিনি। জব্দকৃত মাদকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ইঁদুরের মতো ছোট প্রাণীদের মোকাবেলায় পুলিশের অভিজ্ঞতার অভাব রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন বিচারক সঞ্জয় চৌধুরী। তিনি জানান, ইঁদুরের মতো বেপরোয়া প্রাণীর কাছ থেকে জব্দ করা পণ্য সুরক্ষার একমাত্র পথ ছিল গবেষণাগার ও ওষুধ কোম্পানিগুলোর জন্য ওই গাঁজা নিলামে তোলা এবং বিক্রি করা অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা করা। এদিকে এই ঘটনার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে মথুরার জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা এমপি সিং জানান, এসব গাঁজার পুরোটাই ইঁদুর নষ্ট করেনি। কিছু অংশ ইঁদুর খেয়ে ফেলেছে। ভারি বৃষ্টির পানিতে সে গাঁজার বাকি অংশ নষ্ট হয়ে গেছে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

২৬ নভেম্বর, ২০২২,  10:33 PM

news image

বিভিন্ন সময়ে মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মামলার আলামত হিসেবে থানায় জমা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আদালত আলামত দেখতে চাইলে পুলিশ জানিয়েছে, জব্দকৃত গাঁজার প্রায় অর্ধেক এখন থানায় নেই। কারণ, ইঁদুর সেগুলো খেয়ে ফেলেছে। পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইঁদুর খেয়েছে ১৯৫ কেজি গাঁজা! খবর বিবিসির। প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মথুরা জেলার একটি থানায়। মথুরায় বেশ কয়েকটি মাদক মামলায় মোট ৩৮৬ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়েছিল। কিন্তু আদালতে পুলিশের দেওয়া প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, থানায় কিছু গাঁজা ইঁদুর খেয়ে ফেলেছে। তবে এর পরিমাণ ১৯৫ কেজি বলে জানা গেছে। 

আদালতে দেওয়া প্রতিবেদনে পুলিশ জানিয়েছে, 'ইঁদুর একটি ছোট্ট প্রাণী, কিন্তু পুলিশকে মোটেও ভয় পায় না। ইঁদুরের কাছ থেকে মাদক (গাঁজা) রক্ষা করা খুবই কঠিন একটি কাজ।' মামলার আলামত আদালতে উপস্থাপনের বিষয়ে বিচারক সঞ্জয় চৌধুরীর আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ আদালতে এই প্রতিবেদন দাখিল করেছে। ইঁদুর খেয়ে ফেলা এসব গাঁজা মাদকের তিনটি মামলার আলামত ছিল। এই রিপোর্ট পাওয়ার পর বিচারক সঞ্জয় চৌধুরী পুলিশকে তিরস্কার করেন। তিনি সতর্কতা দিয়ে জানান, আরও ৭০০ কেজি গাঁজা বাজেয়াপ্ত করেছে মথুরা জেলার পুলিশ স্টেশন। এসব মাদক যেন ইঁদুর না খায় সেদিকে সতর্ক থাকতে বলেন তিনি। জব্দকৃত মাদকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ইঁদুরের মতো ছোট প্রাণীদের মোকাবেলায় পুলিশের অভিজ্ঞতার অভাব রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন বিচারক সঞ্জয় চৌধুরী। তিনি জানান, ইঁদুরের মতো বেপরোয়া প্রাণীর কাছ থেকে জব্দ করা পণ্য সুরক্ষার একমাত্র পথ ছিল গবেষণাগার ও ওষুধ কোম্পানিগুলোর জন্য ওই গাঁজা নিলামে তোলা এবং বিক্রি করা অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা করা। এদিকে এই ঘটনার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে মথুরার জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা এমপি সিং জানান, এসব গাঁজার পুরোটাই ইঁদুর নষ্ট করেনি। কিছু অংশ ইঁদুর খেয়ে ফেলেছে। ভারি বৃষ্টির পানিতে সে গাঁজার বাকি অংশ নষ্ট হয়ে গেছে।