শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

গ্যাসের দাম বাড়লো প্রতি ঘনমিটারে ২২.৭৮%

#
news image

গ্রাহক পর্যায়ে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে ৯ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ২২ দশমিক ৭৮ ভাগ বৃদ্ধি করে প্রতি ঘনমিটার ১১ টাকা ৯১ পয়সা করা হয়েছে। এছাড়া আবাসিকে এক চুলার বর্তমান দাম ৯৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯৯০ টাকা এবং দুই চুলায় ৯৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৮০ টাকা করা হয়েছে। প্রি-পেইড মিটার ব্যবহারকারী গ্রাহকদের বর্তমান দর ১২ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৮ টাকা করা হয়েছে।

রবিবার (৫ জুন) অনলাইনে প্রাকৃতিক গ্যাসের ভোক্তা পর্যায়ে মূল্যহার সংক্রান্ত এই আদেশ দিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এই গ্যাসের দাম ১ জুন থেকেই কার্যকর করা হয়েছে। অর্থাৎ চলতি মাসের শেষেই গ্রাহকদের এই বাড়তি বিল দিতে হবে।

 

নতুন দর ঘোষণা করেন বিইআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবু ফারুক। অন্যদের মধ্য অংশ নেন কমিশনের সদস্য মকবুল ই ইলাহী চৌধুরী, বজলুর রহমান ও কামরুজ্জামান।

লিখিত বক্তব্যে আবু ফারুক বলেন, কমিশন আইনের ৩৪ এর ৬ ধারা অনুযায়ী পেট্রোবাংলার সঙ্গে বিতরণ এবং সঞ্চালন কোম্পানি গত জানুয়ারি প্রথম দিকে আবেদন করেন। গত ২১ থেকে ২৪ মার্চ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এই শুনানিতে বিইআরসি কারিগরি কমিটি সবধরনের গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সুপারিশ করে। কমিশন আইনের ধারা ২২ (খ) এবং ধারা ৩৪ অনুযায়ী গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে।

আবাসিকের প্রি-পেইড মিটারের জুন মাসে রিচার্জ করা হবে কীভাবে জানতে চাইলে মকবুল ই ইলাহি বলেন, ‘গ্রাহকদের দ্রুত রিচার্জ করে আপডেট করে নিতে হবে। আর মিটারবিহীনরা জুনের শেষে এই আদেশ অনুযায়ী বিল দেবেন।’

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ১৩ টাকা ৮৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৬ টাকা, সার উৎপাদনে ৪ টাকা ৪৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৬ টাকা, বৃহৎ শিল্পে ১০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১১ টাকা ৯৮ পয়সা, মাঝারি শিল্পে ১০ টাকা ৭৮ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১১ টাকা ৭৮ পয়সা করা হয়েছে। তবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে গ্যাসের দাম কমেছে। এ খাতে আগে গ্যাসের দাম ছিল ১৭ টাকা ০৪ পয়সা, এখন করা হয়েছে ১০ টাকা ৭৮ পয়সা। বণিজ্যিক (হোটেল রেস্টুরেন্টে) ২৩ টাকা থেকে ২৬ টাকা ৬৪ টাকা করা হয়েছে। চা শিল্পে ১০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১১ টাকা ৯৩ পয়সা করা হয়েছে। সিএনজির গ্যাসের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০৫ জুন, ২০২২,  8:39 PM

news image

গ্রাহক পর্যায়ে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে ৯ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ২২ দশমিক ৭৮ ভাগ বৃদ্ধি করে প্রতি ঘনমিটার ১১ টাকা ৯১ পয়সা করা হয়েছে। এছাড়া আবাসিকে এক চুলার বর্তমান দাম ৯৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯৯০ টাকা এবং দুই চুলায় ৯৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৮০ টাকা করা হয়েছে। প্রি-পেইড মিটার ব্যবহারকারী গ্রাহকদের বর্তমান দর ১২ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৮ টাকা করা হয়েছে।

রবিবার (৫ জুন) অনলাইনে প্রাকৃতিক গ্যাসের ভোক্তা পর্যায়ে মূল্যহার সংক্রান্ত এই আদেশ দিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এই গ্যাসের দাম ১ জুন থেকেই কার্যকর করা হয়েছে। অর্থাৎ চলতি মাসের শেষেই গ্রাহকদের এই বাড়তি বিল দিতে হবে।

 

নতুন দর ঘোষণা করেন বিইআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবু ফারুক। অন্যদের মধ্য অংশ নেন কমিশনের সদস্য মকবুল ই ইলাহী চৌধুরী, বজলুর রহমান ও কামরুজ্জামান।

লিখিত বক্তব্যে আবু ফারুক বলেন, কমিশন আইনের ৩৪ এর ৬ ধারা অনুযায়ী পেট্রোবাংলার সঙ্গে বিতরণ এবং সঞ্চালন কোম্পানি গত জানুয়ারি প্রথম দিকে আবেদন করেন। গত ২১ থেকে ২৪ মার্চ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এই শুনানিতে বিইআরসি কারিগরি কমিটি সবধরনের গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সুপারিশ করে। কমিশন আইনের ধারা ২২ (খ) এবং ধারা ৩৪ অনুযায়ী গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে।

আবাসিকের প্রি-পেইড মিটারের জুন মাসে রিচার্জ করা হবে কীভাবে জানতে চাইলে মকবুল ই ইলাহি বলেন, ‘গ্রাহকদের দ্রুত রিচার্জ করে আপডেট করে নিতে হবে। আর মিটারবিহীনরা জুনের শেষে এই আদেশ অনুযায়ী বিল দেবেন।’

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ১৩ টাকা ৮৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৬ টাকা, সার উৎপাদনে ৪ টাকা ৪৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৬ টাকা, বৃহৎ শিল্পে ১০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১১ টাকা ৯৮ পয়সা, মাঝারি শিল্পে ১০ টাকা ৭৮ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১১ টাকা ৭৮ পয়সা করা হয়েছে। তবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে গ্যাসের দাম কমেছে। এ খাতে আগে গ্যাসের দাম ছিল ১৭ টাকা ০৪ পয়সা, এখন করা হয়েছে ১০ টাকা ৭৮ পয়সা। বণিজ্যিক (হোটেল রেস্টুরেন্টে) ২৩ টাকা থেকে ২৬ টাকা ৬৪ টাকা করা হয়েছে। চা শিল্পে ১০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১১ টাকা ৯৩ পয়সা করা হয়েছে। সিএনজির গ্যাসের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।