শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

রুডকে পরাজিত করে ১৪তম ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপো জয় করলেন নাদাল

#
news image

কাসপার রুডকে উড়িয়ে দিয়ে ক্যারিয়ারের ১৪তম ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা জয় করেছেন রাফায়েল নাদাল। এর মাধ্যমে গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ে রেকর্ডও বাড়িয়ে নিলেন এই স্প্যানিশ তারকা।
একপেশে এক ফাইনালে ২২তম গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয় করতে নাদালকে কোন চাপেই পড়তে হয়নি। ফাইনালে নাদাল জিতেছেন ৬-৩, ৬-৩, ৬-০ গেমের সরাসরি সেটে। ২০০৫ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে নাদাল ক্যারিয়ারের প্রথম ফ্রেঞ্চ ওপেন শিরোপা জয় করেছিলেন। সম্ভবত ১৭ বছর পর সবচেয়ে সহজ ফাইনালে রুডকে পরাস্ত করলেন লাল দূর্গের এই রাজা। এনিয়ে ফাইনালের শেষ ১১টি ম্যাচেই জয়ী হলেন নাদাল। দাপুটে এই জয় দিয়ে চির প্রতিদ্বন্দ্বী নোভাক জকোভিচ ও রজার ফেদেরারকে দুই গ্র্যান্ড স্ল্যাম পিছনে ফেলেছেন। 
১৯৭২ সালে ৩৪ বছর বয়সে আন্দ্রে গিমেনোর পর  রোলা গাঁরোতে জয়ী এখন নাদালই সবচেয়ে বুড়ো চ্যাম্পিয়ন। অথচ পায়ের ইনজুরির কারনে তার খেলাই অনিশ্চিত ছিল। ক্যারিয়ারের প্রায় বেশীরভাগ সময়ই এই ইনজুরি তাকে ভুগিয়েছে যার ব্যতিক্রম এবারও ছিলনা। নোভাক জকোভিচের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালের আগে নাদাল তাই ঘোষনা দিয়েছিলেন জিততে না পারলে এটাই হবে প্যারিসের মাটিতে তার শেষ ম্যাচ। এর আগের তিন রাউন্ডে নাদাল একে একে পরাজিত করেছেন ফেলিক্স অগার-আলিয়ামিসে, নোভাক জকোভিচ ও আলেক্সান্দার জেভরেভকে। রোববার ফাইনালে জিততে তিনি সময় নিয়ে মাত্র দুই ঘন্টা ১৮ মিনিট। টুর্নামেন্টে এনিয়ে ১১২টি ম্যাচ জয়ের বিপরীতে হার রয়েছে মাত্র তিনটি। ১৯৬৯ সালে রড লেভারের পর এক ক্যালেন্ডার বছরে সবকটি স্ল্যাম জয়ের বিরল রেকর্ডের হাতছানি এখন নাদালের সামনে। 
এর আগে প্যারিসে ১৩টি ফাইনালের সবকটিতে জয়ী হয়েছেন নাদাল। এনিয়ে ৩০তম স্ল্যাম ফাইনালে তিনি কোর্টে নেমেছিলেন। রুডের বিপক্ষে তার শুরুটাও কাল দুর্দান্ত ছিল। প্রথম কোন নরওয়েজিয়ান খেলোয়াড় হিসেবে রুড কাল স্ল্যাম ফাইনালে খেলতে নেমেছিলেন। প্রথম সেটেই নাদাল ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাবার পর ডাবল ফল্ট করে রুডকে এগিয়ে যাবার সুযোগ করে দেন। কিন্তু পরের ম্যাচে আবারো ব্রেক পয়েন্ট নিয়ে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে যান। মাত্র ৪৯ মিনিট লড়াইয়ের পর নাদাল প্রথম সেটটি নিজের করে নেন। ২৩ বছর বয়সী রুডকে একেবারেই ছন্দহীন মনে হয়েছে। বিশ্বের আট নম্বর খেলোয়াড় রুড ২০২০ সালের পর থেকে ক্লে কোর্টে নিজেকে দারুনভাবে প্রমান করেছেন। এই মাটিতে তার জয় রয়েছে ৬৬টি। দ্বিতীয় সেটেও তিনি নাদালকে কোন বিপদেই ফেলতে পারেননি। আবারো নাদালের ডাবল ফল্টের সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি রুড। নাদাল এগিযে যান ৪-৩ গেমে। নবম গেমে রুড তিনটি সেট পয়েন্ট রক্ষা করেন। কিন্তু পরমুহূর্তে তার ডাবল ফল্ট নাদালকে ২-০ সেটে এগিয়ে যেতে সহায়তা করে। তৃতীয় সেটে মাত্র ৩০ মিনিট লড়াই করতে পেরেছিলেন রুড।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

০৬ জুন, ২০২২,  8:33 PM

news image

কাসপার রুডকে উড়িয়ে দিয়ে ক্যারিয়ারের ১৪তম ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা জয় করেছেন রাফায়েল নাদাল। এর মাধ্যমে গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ে রেকর্ডও বাড়িয়ে নিলেন এই স্প্যানিশ তারকা।
একপেশে এক ফাইনালে ২২তম গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয় করতে নাদালকে কোন চাপেই পড়তে হয়নি। ফাইনালে নাদাল জিতেছেন ৬-৩, ৬-৩, ৬-০ গেমের সরাসরি সেটে। ২০০৫ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে নাদাল ক্যারিয়ারের প্রথম ফ্রেঞ্চ ওপেন শিরোপা জয় করেছিলেন। সম্ভবত ১৭ বছর পর সবচেয়ে সহজ ফাইনালে রুডকে পরাস্ত করলেন লাল দূর্গের এই রাজা। এনিয়ে ফাইনালের শেষ ১১টি ম্যাচেই জয়ী হলেন নাদাল। দাপুটে এই জয় দিয়ে চির প্রতিদ্বন্দ্বী নোভাক জকোভিচ ও রজার ফেদেরারকে দুই গ্র্যান্ড স্ল্যাম পিছনে ফেলেছেন। 
১৯৭২ সালে ৩৪ বছর বয়সে আন্দ্রে গিমেনোর পর  রোলা গাঁরোতে জয়ী এখন নাদালই সবচেয়ে বুড়ো চ্যাম্পিয়ন। অথচ পায়ের ইনজুরির কারনে তার খেলাই অনিশ্চিত ছিল। ক্যারিয়ারের প্রায় বেশীরভাগ সময়ই এই ইনজুরি তাকে ভুগিয়েছে যার ব্যতিক্রম এবারও ছিলনা। নোভাক জকোভিচের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালের আগে নাদাল তাই ঘোষনা দিয়েছিলেন জিততে না পারলে এটাই হবে প্যারিসের মাটিতে তার শেষ ম্যাচ। এর আগের তিন রাউন্ডে নাদাল একে একে পরাজিত করেছেন ফেলিক্স অগার-আলিয়ামিসে, নোভাক জকোভিচ ও আলেক্সান্দার জেভরেভকে। রোববার ফাইনালে জিততে তিনি সময় নিয়ে মাত্র দুই ঘন্টা ১৮ মিনিট। টুর্নামেন্টে এনিয়ে ১১২টি ম্যাচ জয়ের বিপরীতে হার রয়েছে মাত্র তিনটি। ১৯৬৯ সালে রড লেভারের পর এক ক্যালেন্ডার বছরে সবকটি স্ল্যাম জয়ের বিরল রেকর্ডের হাতছানি এখন নাদালের সামনে। 
এর আগে প্যারিসে ১৩টি ফাইনালের সবকটিতে জয়ী হয়েছেন নাদাল। এনিয়ে ৩০তম স্ল্যাম ফাইনালে তিনি কোর্টে নেমেছিলেন। রুডের বিপক্ষে তার শুরুটাও কাল দুর্দান্ত ছিল। প্রথম কোন নরওয়েজিয়ান খেলোয়াড় হিসেবে রুড কাল স্ল্যাম ফাইনালে খেলতে নেমেছিলেন। প্রথম সেটেই নাদাল ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাবার পর ডাবল ফল্ট করে রুডকে এগিয়ে যাবার সুযোগ করে দেন। কিন্তু পরের ম্যাচে আবারো ব্রেক পয়েন্ট নিয়ে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে যান। মাত্র ৪৯ মিনিট লড়াইয়ের পর নাদাল প্রথম সেটটি নিজের করে নেন। ২৩ বছর বয়সী রুডকে একেবারেই ছন্দহীন মনে হয়েছে। বিশ্বের আট নম্বর খেলোয়াড় রুড ২০২০ সালের পর থেকে ক্লে কোর্টে নিজেকে দারুনভাবে প্রমান করেছেন। এই মাটিতে তার জয় রয়েছে ৬৬টি। দ্বিতীয় সেটেও তিনি নাদালকে কোন বিপদেই ফেলতে পারেননি। আবারো নাদালের ডাবল ফল্টের সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারেননি রুড। নাদাল এগিযে যান ৪-৩ গেমে। নবম গেমে রুড তিনটি সেট পয়েন্ট রক্ষা করেন। কিন্তু পরমুহূর্তে তার ডাবল ফল্ট নাদালকে ২-০ সেটে এগিয়ে যেতে সহায়তা করে। তৃতীয় সেটে মাত্র ৩০ মিনিট লড়াই করতে পেরেছিলেন রুড।