বিশ্বকাপ ট্রফির সঙ্গে বাংলাদেশে ছবি তোলার নিশ্চয়তা নেই!

প্রভাতী খবর ডেস্ক
০৮ জুন, ২০২২, 12:34 AM

বিশ্বকাপ ট্রফির সঙ্গে বাংলাদেশে ছবি তোলার নিশ্চয়তা নেই!
বুধবার (৮ জুন) বাংলাদেশে আসছে বিশ্বকাপ ফুটবলের ট্রফি। এই ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার আগ্রহ সাধারণ ক্রীড়াপ্রেমীদের। দেখার সুযোগ পেলেও ছবি তোলার সুযোগ সবাই পাবেন না বলে মনে করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি।
গতকাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন,‘ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার আগ্রহ সবার। ৯ জানুয়ারি আর্মি স্টেডিয়ামে ট্রফিটি সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে বলে আমাদের জানানো হয়েছিল। অধিক সংখ্যক লোক উপস্থিত হবে স্বাভাবিকভাবে সবাই ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার সুযোগ নাও পেতে পারে।’
বিশ্বকাপ ট্রফি বাংলাদেশে আসছে ফিফার কর্মাশিয়াল পার্টনার কোকাকোলার মাধ্যমে। তারাই মূলত এই ব্যবস্থাপনা করছে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কোকাকোলার সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। বিশ্বকাপ ট্রফি আগমন উপলক্ষ্যে সরকারের প্রস্তুতি সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কোকাকোলার সঙ্গে মাস খানেক আগে সভা করেছি। আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এই ট্রফির নিরাপত্তা এবং অন্যান্য দিক নিয়েও প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।’
ট্রফির সফরসূচি সম্পর্কে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের অভিভাবক বলেন, ‘আগামীকাল ট্রফিটি ঢাকায় এসে পৌছাবে। এরপর বিকেলের দিকে মহামান্য রাষ্ট্রপতির বাসভবনে নেয়া হবে। সন্ধ্যার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে। সংসদ অধিবেশন চলমান থাকায় সময় কিছুটা আগে-পরে হতে পারে।’
প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত ক্রীড়ামোদী। বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে প্রধামন্ত্রীর সঙ্গে কোনো কথা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন,‘ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া ট্রফি দেখানোর পর জানাতে পারব। অবশ্যই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুশি হবেন। তিনি খেলাধূলার খোজ রাখেন। বিশ্বকাপ নিয়ে সারা বিশ্বে আলোচনা হয়। সেই ট্রফি বাংলাদেশে আসছে এটা আমাদের জন্য দারুণ গর্বের’।
২০১৩ সালে বিশ্বকাপ ট্রফি বাংলাদেশে এসেছিল। গত আসরের আগে আসেনি। এবার আবার আসছে। ২০১৩ সালে ট্রফি আসার আগে বাফুফে ও কোকাকোলা যৌথভাবে সংবাদ সম্মেলন করে বিভিন্ন বিষয় জানিয়েছিল। এবার দুই পক্ষের কেউ আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করেনি। ফলে ট্রফির সঙ্গে সাধারণ মানুষের ও মিডিয়ার প্রবেশাধিকার নিয়ে এখনো ধোয়াশা রয়েছে।
প্রভাতী খবর ডেস্ক
০৮ জুন, ২০২২, 12:34 AM

বুধবার (৮ জুন) বাংলাদেশে আসছে বিশ্বকাপ ফুটবলের ট্রফি। এই ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার আগ্রহ সাধারণ ক্রীড়াপ্রেমীদের। দেখার সুযোগ পেলেও ছবি তোলার সুযোগ সবাই পাবেন না বলে মনে করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি।
গতকাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন,‘ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার আগ্রহ সবার। ৯ জানুয়ারি আর্মি স্টেডিয়ামে ট্রফিটি সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে বলে আমাদের জানানো হয়েছিল। অধিক সংখ্যক লোক উপস্থিত হবে স্বাভাবিকভাবে সবাই ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার সুযোগ নাও পেতে পারে।’
বিশ্বকাপ ট্রফি বাংলাদেশে আসছে ফিফার কর্মাশিয়াল পার্টনার কোকাকোলার মাধ্যমে। তারাই মূলত এই ব্যবস্থাপনা করছে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন কোকাকোলার সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। বিশ্বকাপ ট্রফি আগমন উপলক্ষ্যে সরকারের প্রস্তুতি সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কোকাকোলার সঙ্গে মাস খানেক আগে সভা করেছি। আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এই ট্রফির নিরাপত্তা এবং অন্যান্য দিক নিয়েও প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।’
ট্রফির সফরসূচি সম্পর্কে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের অভিভাবক বলেন, ‘আগামীকাল ট্রফিটি ঢাকায় এসে পৌছাবে। এরপর বিকেলের দিকে মহামান্য রাষ্ট্রপতির বাসভবনে নেয়া হবে। সন্ধ্যার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে। সংসদ অধিবেশন চলমান থাকায় সময় কিছুটা আগে-পরে হতে পারে।’
প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত ক্রীড়ামোদী। বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে প্রধামন্ত্রীর সঙ্গে কোনো কথা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন,‘ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া ট্রফি দেখানোর পর জানাতে পারব। অবশ্যই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুশি হবেন। তিনি খেলাধূলার খোজ রাখেন। বিশ্বকাপ নিয়ে সারা বিশ্বে আলোচনা হয়। সেই ট্রফি বাংলাদেশে আসছে এটা আমাদের জন্য দারুণ গর্বের’।
২০১৩ সালে বিশ্বকাপ ট্রফি বাংলাদেশে এসেছিল। গত আসরের আগে আসেনি। এবার আবার আসছে। ২০১৩ সালে ট্রফি আসার আগে বাফুফে ও কোকাকোলা যৌথভাবে সংবাদ সম্মেলন করে বিভিন্ন বিষয় জানিয়েছিল। এবার দুই পক্ষের কেউ আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করেনি। ফলে ট্রফির সঙ্গে সাধারণ মানুষের ও মিডিয়ার প্রবেশাধিকার নিয়ে এখনো ধোয়াশা রয়েছে।