শিরোনামঃ
কোটি টাকার প্রকল্পে নিম্নমান সামগ্রী ব্যবহার, সরকারী অর্থ নয়ছয়! সিএনজি চালক থেকে এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মাসুম, সমালোচনার ঝড় পঙ্গু হাসপাতালে যেনো পুকুর চুরির মতো ঘটনা" ১১ কোটি টাকার কাজে অনিয়ম জাতীয় রাজস্ব বোর্ড : ঐক্য পরিষদ এর সভাপতিসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা! এনবিআরের গেট বন্ধ, ঢুকতে পারছেন না ঐক্য পরিষদের নেতারা মব জাস্টিস প্রশ্রয় দেওয়া হবে না, পুলিশের গাফিলতি থাকলেও ব্যবস্থা ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা

উইন্ডিজে অভিজ্ঞতার মূল্য  বোঝাবে বাংলাদেশ দল

#
news image

টেস্ট ক্রিকেটে বিদেশ বিভূঁইয়ে বাংলাদেশ দল প্রথম সিরিজ জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজে, ২০০৯ সালে। তবে ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে করা সবশেষে সফরে সাদা পোশাকের ফরম্যাটটা সুখকর যায়নি টাইগারদের। ২০১৮ সালের সে সফরে নিজেদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন ৪৩ রানে গুটিয়ে যাওয়ার বিব্রত অভিজ্ঞতা হয় টাইগারদের। এবার আরও একটি সফর সামনে রেখে আলোচনায়, কেমন করবে সফরকারীরা?
বাজিটা অবশ্য বাংলাদেশের পক্ষেই ধরলেন সোহেল ইসলাম। বিসিবির এই কোচের দাবি ২০১৮ থেকে ২০২২, মাঝে কেটে গেছে ৪ বছর, এই ৪ বছরে অভিজ্ঞতা যেমন হয়েছে সাকিব আল হাসানদের, তেমনি পরিণত হয়েছেন তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজরা। আজ মঙ্গলবার মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে এ কথা জানান সোহেল।
সোহেল বলছিলেন, ‘অবশ্যই আমি বলব যে আমাদের ভালো সুযোগ আছে। আমরা সবশেষ যখন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ট্যুর করি সেটা ২০১৮ তে এখন ২০২২। তো এই ছেলেগুলোই সেখানে গিয়েছিল টিমের সঙ্গে, তখন মিরাজ, তাইজুল, সাকিব ছিল। তো এদের আসলে অভিজ্ঞতা বেশি হয়ে গেছে চার বছরের মধ্যে তারা এই সময়ের ভেতর দেশের বাইরে বিভিন্ন জায়গা খেলেছে। এই অভিজ্ঞতার তো একটা মূল্য অবশ্যই আছে। আমি আশাবাদী যে তারা ওখানে ভালো করবে।’
তিন ফরম্যাটের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাচ্ছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। তবে এই সফর থেকে আগেই ছুটি নিয়েছেন টাইগারদের স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথ। তার পরিবর্তে ‘ঠেকা’ কাজ চালানো সোহেলও দলের সঙ্গী হননি। তবে এতে খুব একটা সমস্যা সেখছেন না তিনি। মিরাজ-তাইজুলরা পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেবে বলে মত তার।
সোহলে বলছিলেন, ‘ওখানকার উইকেট একটু পেস বোলিং ফ্রেন্ডলি থাকে। বাউন্সটা বেশি থাকে। আমাদের উইকেট দেখা যায় একটু লো বাউন্স থাকে। স্কিডি থাকে। তো আমাদের পিচে বল করলে বল স্কিড করে, আর ওখানে দেখা যায় যে আপনি যদি ওই লেংথে বল করেন তো ইজি ব্যাকফুটে খেলা যায়, দেখা যায় যে ওখানে লেংথ সামনে করতে হয় এবং বলে স্পিনও থাকে লাগে। আসলে এ জিনিসগুলো টেকনিক্যাল জিনিস এগুলো এডাপ করেই আগাতে হয়।’
সঙ্গে যোগ করেন সোহেল, ‘আমরা যদি ইতিহাস দেখি বা সাম্প্রতিক টেস্ট দেখি বাইরের দেশে, আপনি দেশে বলেন বাইরে বলেন সব সময় কিন্তু স্পিনাররা বাংলাদেশের জেতা হারার একটা প্রবাহ হিসেবে কাজ করে। এটাই ওখানে হবে।’

প্রভাতী খবর ডেস্ক

০৮ জুন, ২০২২,  12:43 AM

news image

টেস্ট ক্রিকেটে বিদেশ বিভূঁইয়ে বাংলাদেশ দল প্রথম সিরিজ জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজে, ২০০৯ সালে। তবে ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে করা সবশেষে সফরে সাদা পোশাকের ফরম্যাটটা সুখকর যায়নি টাইগারদের। ২০১৮ সালের সে সফরে নিজেদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন ৪৩ রানে গুটিয়ে যাওয়ার বিব্রত অভিজ্ঞতা হয় টাইগারদের। এবার আরও একটি সফর সামনে রেখে আলোচনায়, কেমন করবে সফরকারীরা?
বাজিটা অবশ্য বাংলাদেশের পক্ষেই ধরলেন সোহেল ইসলাম। বিসিবির এই কোচের দাবি ২০১৮ থেকে ২০২২, মাঝে কেটে গেছে ৪ বছর, এই ৪ বছরে অভিজ্ঞতা যেমন হয়েছে সাকিব আল হাসানদের, তেমনি পরিণত হয়েছেন তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজরা। আজ মঙ্গলবার মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে এ কথা জানান সোহেল।
সোহেল বলছিলেন, ‘অবশ্যই আমি বলব যে আমাদের ভালো সুযোগ আছে। আমরা সবশেষ যখন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ট্যুর করি সেটা ২০১৮ তে এখন ২০২২। তো এই ছেলেগুলোই সেখানে গিয়েছিল টিমের সঙ্গে, তখন মিরাজ, তাইজুল, সাকিব ছিল। তো এদের আসলে অভিজ্ঞতা বেশি হয়ে গেছে চার বছরের মধ্যে তারা এই সময়ের ভেতর দেশের বাইরে বিভিন্ন জায়গা খেলেছে। এই অভিজ্ঞতার তো একটা মূল্য অবশ্যই আছে। আমি আশাবাদী যে তারা ওখানে ভালো করবে।’
তিন ফরম্যাটের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাচ্ছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। তবে এই সফর থেকে আগেই ছুটি নিয়েছেন টাইগারদের স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথ। তার পরিবর্তে ‘ঠেকা’ কাজ চালানো সোহেলও দলের সঙ্গী হননি। তবে এতে খুব একটা সমস্যা সেখছেন না তিনি। মিরাজ-তাইজুলরা পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেবে বলে মত তার।
সোহলে বলছিলেন, ‘ওখানকার উইকেট একটু পেস বোলিং ফ্রেন্ডলি থাকে। বাউন্সটা বেশি থাকে। আমাদের উইকেট দেখা যায় একটু লো বাউন্স থাকে। স্কিডি থাকে। তো আমাদের পিচে বল করলে বল স্কিড করে, আর ওখানে দেখা যায় যে আপনি যদি ওই লেংথে বল করেন তো ইজি ব্যাকফুটে খেলা যায়, দেখা যায় যে ওখানে লেংথ সামনে করতে হয় এবং বলে স্পিনও থাকে লাগে। আসলে এ জিনিসগুলো টেকনিক্যাল জিনিস এগুলো এডাপ করেই আগাতে হয়।’
সঙ্গে যোগ করেন সোহেল, ‘আমরা যদি ইতিহাস দেখি বা সাম্প্রতিক টেস্ট দেখি বাইরের দেশে, আপনি দেশে বলেন বাইরে বলেন সব সময় কিন্তু স্পিনাররা বাংলাদেশের জেতা হারার একটা প্রবাহ হিসেবে কাজ করে। এটাই ওখানে হবে।’