শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল ক্রীড়া পরিদপ্তরে ভয়াবহ লুটপাট মায়ের হাতে ৬ মাসের কন্যা শিশু খুন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা হরিলুট ঢাকার সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ চট্টগ্রামে চেক প্রতারণার অভিযোগে সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত কাপাসিয়ায় সাব-রেজিস্ট্রার অনুপস্থিত, ভোগান্তিতে শত শত সেবাগ্রহীতা

স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চারিত করে: প্রধানমন্ত্রী

#
news image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,  স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে  ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চারিত করে। তিনি বলেন, ‘সেদিনই দেশে জরুরি আইন ঘোষণা করা হয়। কিন্তু জরুরি আইন, কারফিউ উপেক্ষা করে ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে বারবার রাজপথে নেমে আসে। অবশেষে স্বৈরশাসকের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়।’ প্রধানমন্ত্রী  আগামীকাল ডা. শামসুল আলম খান মিলনের ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ দেয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন। '৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পেশাজীবী নেতা ডা. শামসুল আলম খান মিলন- এর ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তিনি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

ডা. মিলন ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের যুগ্ম-মহাসচিব এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষক। ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের একটি সভায় যোগ দিতে যাওয়ার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ঘাতকদের গুলিতে তিনি শহিদ হন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এই সংগ্রামে  ডা. মিলন ছাড়াও যুবলীগ নেতা নূর হোসেন, নূরুল হুদা, বাবুল, ফাত্তাহসহ অগণিত গণতন্ত্রকামী মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল দেশের বিভিন্ন এলাকা। তাঁদের ত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় ভোট ও ভাতের অধিকার। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় তাঁদের এই অবদান জাতি চিরদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।  ডা. শামসুল আলম খান মিলন- এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন তিনি।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৬ নভেম্বর, ২০২২,  10:58 PM

news image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,  স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে  ডা. মিলনের আত্মত্যাগ নতুন গতি সঞ্চারিত করে। তিনি বলেন, ‘সেদিনই দেশে জরুরি আইন ঘোষণা করা হয়। কিন্তু জরুরি আইন, কারফিউ উপেক্ষা করে ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে বারবার রাজপথে নেমে আসে। অবশেষে স্বৈরশাসকের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়।’ প্রধানমন্ত্রী  আগামীকাল ডা. শামসুল আলম খান মিলনের ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ দেয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন। '৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পেশাজীবী নেতা ডা. শামসুল আলম খান মিলন- এর ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তিনি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

ডা. মিলন ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের যুগ্ম-মহাসচিব এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষক। ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের একটি সভায় যোগ দিতে যাওয়ার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ঘাতকদের গুলিতে তিনি শহিদ হন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের এই সংগ্রামে  ডা. মিলন ছাড়াও যুবলীগ নেতা নূর হোসেন, নূরুল হুদা, বাবুল, ফাত্তাহসহ অগণিত গণতন্ত্রকামী মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল দেশের বিভিন্ন এলাকা। তাঁদের ত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় ভোট ও ভাতের অধিকার। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় তাঁদের এই অবদান জাতি চিরদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।  ডা. শামসুল আলম খান মিলন- এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন তিনি।